
উপন্যাসটি সম্পর্কে বন্ধু রাফাত আহমেদ বলেন, ‘ছোট্ট একটা গ্রাম নীলগঞ্জ। নীলগঞ্জের জলাভূমির দিকটায় একদল কৈবর্ত থাকে। গ্রামের সঙ্গে তাদের খুব একটা যোগাযোগ নেই। হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস ১৯৭১-এর ঘটনা এই নীলগঞ্জের। ’৭১-এ মিলিটারিরা এই গ্রামে আসছে। উপন্যাসে কোনো যুদ্ধের ঘটনা নেই। কিন্তু গল্পটি আমাদের শেষ পর্যন্ত এমন এক জায়গায় নিয়ে যাবে, যেখানে চাইলেই যুদ্ধ এড়িয়ে যাওয়া যায় না। এই গল্পতে সামগ্রিকভাবে হুমায়ূন আহমেদ অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে বাঙালির আত্মসমালোচনা, বিভিন্ন চরিত্রের মাধ্যমে স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে তুলে ধরেছেন। মুক্তিযুদ্ধের সময়ের শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি, শত্রুদের নৃশংসতাও উঠে এসেছে।’