
নজরুল ইসলাম, বোদা (পঞ্চগড়) প্রতিনিধি : হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ বিভাগের শিক্ষক এবং বঙ্গবন্ধু পরিষদের নেতা রশিদুল ইসলাম রশিদের বিরুদ্ধে জমি দখল, হামলা, নির্যাতন ও মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে জেলা শহরের রামের ডাংগা এলাকায় এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এসময় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন দেবীগঞ্জ সদর ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য একেএম মঞ্জরুল হক মঞ্জু।
এসময় লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ বিভাগের শিক্ষক রশিদুল ইসলাম রাশেদ পতিত আওয়ামী সরকারের দোসর। তিনি বঙ্গবন্ধু পরিষদের নেতা হওয়ায় বিগত নয় বছর ধরে আমাদের দুই একর জমি দখলে নিতে পায়তারা শুরু করে। আমরা বাঁধা দিলে তারা লাঠিয়াল বাহিনী নিয়ে হামলা, নির্যাতন করে। আমাদের অনেককে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিতে হয়। আমরা প্রতিবাদ করা তো দূরের কথা উল্টো আমাদের নামে নয়টি মামলা দিয়ে বাড়িঘর ছাড়া করে। ওই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক তার সাঙ্গপাঙ্গরা এলাকায় মাদকের ব্যবসা সহ নানা অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে। স্থানীয় দলীল লেখক লাবু সরকার তার অন্যতম ক্যাডার। এমন কোন কাজ নেই তারা করেনা। ব্যাক্তিগত জমি মসজিদের ভিতরে দেখিয়ে কয়েকটি খতিয়ানের বেশ কয়েকটি দাগের ৮ শতক জমি দখল করেছে। তারা আমাদের নামে নারী নির্যাতন সহ একাধিক মামলা করলেও আমরা বেশিরভাগ মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছি। আমরা আওয়ামী সরকারের দোসর ও বঙ্গবন্ধু পরিষদের এই নেতার হাত থেকে পরিবারগুলোকে রক্ষার জন্য সরকারের সুদৃষ্টি কামণা করেন। সেই সাথে তার এহেন অপকর্মের ঘটনায় দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবি করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলন সোনাহার ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্য আনারুল ইসলাম শাহ, আব্দুর রউফ, ওবায়দুল হক সহ ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এসময় লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ বিভাগের শিক্ষক রশিদুল ইসলাম রাশেদ পতিত আওয়ামী সরকারের দোসর। তিনি বঙ্গবন্ধু পরিষদের নেতা হওয়ায় বিগত নয় বছর ধরে আমাদের দুই একর জমি দখলে নিতে পায়তারা শুরু করে। আমরা বাঁধা দিলে তারা লাঠিয়াল বাহিনী নিয়ে হামলা, নির্যাতন করে। আমাদের অনেককে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিতে হয়। আমরা প্রতিবাদ করা তো দূরের কথা উল্টো আমাদের নামে নয়টি মামলা দিয়ে বাড়িঘর ছাড়া করে। ওই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক তার সাঙ্গপাঙ্গরা এলাকায় মাদকের ব্যবসা সহ নানা অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে। স্থানীয় দলীল লেখক লাবু সরকার তার অন্যতম ক্যাডার। এমন কোন কাজ নেই তারা করেনা। ব্যাক্তিগত জমি মসজিদের ভিতরে দেখিয়ে কয়েকটি খতিয়ানের বেশ কয়েকটি দাগের ৮ শতক জমি দখল করেছে। তারা আমাদের নামে নারী নির্যাতন সহ একাধিক মামলা করলেও আমরা বেশিরভাগ মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছি। আমরা আওয়ামী সরকারের দোসর ও বঙ্গবন্ধু পরিষদের এই নেতার হাত থেকে পরিবারগুলোকে রক্ষার জন্য সরকারের সুদৃষ্টি কামণা করেন। সেই সাথে তার এহেন অপকর্মের ঘটনায় দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবি করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলন সোনাহার ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্য আনারুল ইসলাম শাহ, আব্দুর রউফ, ওবায়দুল হক সহ ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।