
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ঠাকুরগাঁও সদর থানার একজন পুলিশি হেফাজতে নির্যাতিত ভিকটিমের ৪ জন পুলিশের নামে মামলা।ভুক্তভোগী নীল আলম, পিতা- সাঈদ,সাং-কহরপাড়া,থানা- ঠাকুরগাঁও সদর,জেলা- ঠাকুরগাঁও,আসামীগন ঠাকুরগাঁও সদর থানার আধিপত্য বিস্তারকারী এাসের নাম,১নং আসামী-মিথুন সরকার।২নং আসামী-মোঃ মামুনুর রশীদ এস আই। ৩নং আসামী মো: জিয়াউর রহমান এস আই ৪ নং আসামী- মো: জাবেদ আলী এসআই।সাধারণ জনগন এদের নাম শুনলে এখনো স্তব্ধ হয়ে থাকে।আসামিগন খেয়াল খুশীমতো যা মন চাই তাই করতো,একাধিক নিরপরাধ মানুষকে থানায় তুলে উৎকোচ দাবী করতো দাবী আদায় না হলে চলতো অমানবিক মানসিক নির্যাতন,রাজনৈতিক মামলা অথবা চুরি বা ছিনতাইকারী হিসেবে বেধড়ক মারপিট।ভুক্তভোগী আরো জানাই উপরোক্ত আসামী গনের মধ্যে ১ নং আসামী ঠাকুরগাঁও এ এাসের রাজত্ব কায়েম করে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে এবং কি ১ নং আসামীর সহযোগী হিসেবে ২-৪ নং আসামীএয় নিরীহ মানুষজনকে অপ্রয়োজনে থানায় এনে বেধড়ক মারপিট করে মোটা অংকের টাকা আদায় করার ওস্তাদ।ভয়ংকরী বিষয় হলো ৩ নং আসামী এতটাই বেপরোয়া যে যদি কোনো মহিলা আসামী কে আনা হয় তাহলে তাকে ধর্ষণ করে যৌন চাহিদা মিটাতো।এভাবেই ১নং আসামীর মদদে ভুক্তভোগী নীল আলমকে বিনা কারনে শুধুমাত্র এাসের রাজত্ব কায়েম করার জন্য রুমে আটক করে ২ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবী করা হয় দিতে অসম্মতি জানালে ভুক্তভোগী কে হাড়- হাড্ডি একটাও থাকবে না সব গুড়া করে টাঙন নদীতে ফেলে দেওয়া হবে বলে হত্যার হুমকি দেয়।তবে দুঃখের বিষয় ৫ ই আগস্ট স্বৈরাচারী সরকার বিদায় হলে ভুক্তভোগী আসামীগনের নামে মামলা প্রদান করেও কোনো সুফল পাইনি, কারন তারা এখনো স্বৈরাচারী মনোভাবে আওয়ামী লীগের সক্রিয় কর্মী হিসেবে অনএ্য বসে ৪/৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে আসামী ছারিয়ে দেওয়া নেওয়ার মতো জঘন্য অসৎ কাজে লিপ্ত যা আসলেই মর্মান্তিক রূপে ঠাকুরগাঁও বাসী প্রতক্ষ্য করছে।তবে উপরোক্ত আসামিরা কিভাবে এখনো পুলিশের দায়িত্ব পালন করছে তা আদৌ অজানা।