8:39 pm, Monday, 24 March 2025
Aniversary Banner Desktop

ব্রহ্মপুত্র নদ খননের বালু চুরি করে বিক্রির অভিযোগঃ ব্যবস্থা নিচ্ছেনা প্রশাসন

ময়মনসিংহ সদর উপজেলার কুষ্টিয়া পাড়া ও ডিগ্রি পাড়া পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্র নদ ড্রেজিং প্রকল্পের উত্তোলিত বালু চুরি করে বিক্রি করা হচ্ছে। প্রশাসনকে ফাঁকি দিয়ে স্থানীয় রাজনীতিবিদ ও প্রভাবশালীরা এ কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা বলছেন, নিলামে বিক্রির জন্য রাখা বালু চুরি হয়ে যাওয়ায় সরকার লাখ লাখ টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে।
এদিকে, যেসব কৃষকের জমির উপ-র নদ থেকে উত্তোলিত বালু স্তূপ করে রাখা হয়েছে তারা কোনো ক্ষতিপূরণ পাননি। ফলে সফল চাষাবাদ করতে না পারায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা।
ময়মনসিংহ পানি উন্নয়ন বোর্ড ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২ হাজার ৭৬৩ দশমিক ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০১৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর শুরু হয় পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদ খনন প্রকল্প। ২০২৪ সালের ৩০ জুনে এ প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও করোনাসহ নানা কারণে এ প্রকল্পের মেয়াদ আরও দুই বছরের বেশি বাড়ানো হয়। ফলে ২০২৭ সাল নাগাদ এ প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। নীতিমালা অনুযায়ী ড্রেজিংয়ে উত্তোলিত বালু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠ ভরাট, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও অতি দরিদ্র পরিবারগুলোর বাড়ি করার জন্য বিনামূল্যে দেওয়ার কথা। অবশিষ্ট বালু নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করে সরকারি কোষাগারে অর্থ জমা হবে। সম্প্রতি সদর উপজেলার বোররচর ইউনিয়নের কুষ্টিয়া পাড়া ও ডিগ্রি পাড়া এলাকার ব্রহ্মপুত্র নদের পাড় ঘেঁষে এক কিলোমিটার দীর্ঘ সারি উত্তোলিত বালুর স্তূপ করে জরিপ চালায় জেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ড। পরবর্তীতে এসব বালু বিক্রির জন্য নিলাম কমিটি গঠন করা হয়। কিন্তু তার আগেই স্তূপ করে রাখা বালু প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে রাতে আঁধারে এমনকি দিনের বেলাতেও চুরি করে বিক্রি করা হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মাঝে মধ্যে প্রশাসনের লোকজন এলে দুয়েকদিন বন্ধ থাকার পর আবারও শুরু হয় বালু চুরি ও বিক্রি।
বালু বিক্রির অভিযোগ রয়েছে সাদ্দাম হোসেনের বিরুদ্ধেসরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, স্তূপ করা বালু দুইটি ভেকু মেশিন দিয়ে তুলে ১০/১২টি লড়ি ও হ্যান্ড ট্রলিতে করে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বিক্রির জন্য সরবরাহ করা হচ্ছে। গত এক মাস ধরে এ কর্মকাণ্ড চলছে। তবে গত কয়েকদিনে চুরির পরিমাণ বেড়েছে। আর এসব বালু ভর্তি বাহনগুলো ইউনিয়ন পরিষদ ও স্থানীয় ভূমি অফিসের সামনে দিয়ে বিনা বাঁধায় চলাচল করে। স্থানীয় বোররচর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লী

The post ব্রহ্মপুত্র নদ খননের বালু চুরি করে বিক্রির অভিযোগঃ ব্যবস্থা নিচ্ছেনা প্রশাসন appeared first on দৈনিক ময়মনসিংহের খবর.

Tag :
জনপ্রিয়

ndax login

https://ndaxlogi.com

latitude login

https://latitude-login.com

phantom wallet

https://phantomwallet-us.com

phantom

atomic wallet

atomic

https://atomikwallet.org

jupiter swap

jupiter

https://jupiter-swap.com

https://images.google.com/url?q=https%3A%2F%2Fsecuxwallet.us%2F

secux wallet

secux wallet

secux wallet connect

secux

https://secuxwallet.com

jaxx wallet

https://jaxxwallet.live

jaxxliberty.us

gem visa login

jaxx wallet

jaxx wallet download

https://jaxxwallet.us

toobit-exchange.com Toobit Exchange | The Toobit™ (Official Site)

secuxwallet.com SecuX Wallet - Secure Crypto Hardware Wallet

jaxxliberty.us Jaxx Liberty Wallet | Official Site

Atomic Wallet Download

Atomic

Aerodrome Finance

ব্রহ্মপুত্র নদ খননের বালু চুরি করে বিক্রির অভিযোগঃ ব্যবস্থা নিচ্ছেনা প্রশাসন

Update Time : 11:08:13 pm, Friday, 21 March 2025
ময়মনসিংহ সদর উপজেলার কুষ্টিয়া পাড়া ও ডিগ্রি পাড়া পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্র নদ ড্রেজিং প্রকল্পের উত্তোলিত বালু চুরি করে বিক্রি করা হচ্ছে। প্রশাসনকে ফাঁকি দিয়ে স্থানীয় রাজনীতিবিদ ও প্রভাবশালীরা এ কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা বলছেন, নিলামে বিক্রির জন্য রাখা বালু চুরি হয়ে যাওয়ায় সরকার লাখ লাখ টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে।
এদিকে, যেসব কৃষকের জমির উপ-র নদ থেকে উত্তোলিত বালু স্তূপ করে রাখা হয়েছে তারা কোনো ক্ষতিপূরণ পাননি। ফলে সফল চাষাবাদ করতে না পারায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা।
ময়মনসিংহ পানি উন্নয়ন বোর্ড ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২ হাজার ৭৬৩ দশমিক ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০১৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর শুরু হয় পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদ খনন প্রকল্প। ২০২৪ সালের ৩০ জুনে এ প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও করোনাসহ নানা কারণে এ প্রকল্পের মেয়াদ আরও দুই বছরের বেশি বাড়ানো হয়। ফলে ২০২৭ সাল নাগাদ এ প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। নীতিমালা অনুযায়ী ড্রেজিংয়ে উত্তোলিত বালু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠ ভরাট, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও অতি দরিদ্র পরিবারগুলোর বাড়ি করার জন্য বিনামূল্যে দেওয়ার কথা। অবশিষ্ট বালু নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করে সরকারি কোষাগারে অর্থ জমা হবে। সম্প্রতি সদর উপজেলার বোররচর ইউনিয়নের কুষ্টিয়া পাড়া ও ডিগ্রি পাড়া এলাকার ব্রহ্মপুত্র নদের পাড় ঘেঁষে এক কিলোমিটার দীর্ঘ সারি উত্তোলিত বালুর স্তূপ করে জরিপ চালায় জেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ড। পরবর্তীতে এসব বালু বিক্রির জন্য নিলাম কমিটি গঠন করা হয়। কিন্তু তার আগেই স্তূপ করে রাখা বালু প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে রাতে আঁধারে এমনকি দিনের বেলাতেও চুরি করে বিক্রি করা হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মাঝে মধ্যে প্রশাসনের লোকজন এলে দুয়েকদিন বন্ধ থাকার পর আবারও শুরু হয় বালু চুরি ও বিক্রি।
বালু বিক্রির অভিযোগ রয়েছে সাদ্দাম হোসেনের বিরুদ্ধেসরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, স্তূপ করা বালু দুইটি ভেকু মেশিন দিয়ে তুলে ১০/১২টি লড়ি ও হ্যান্ড ট্রলিতে করে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বিক্রির জন্য সরবরাহ করা হচ্ছে। গত এক মাস ধরে এ কর্মকাণ্ড চলছে। তবে গত কয়েকদিনে চুরির পরিমাণ বেড়েছে। আর এসব বালু ভর্তি বাহনগুলো ইউনিয়ন পরিষদ ও স্থানীয় ভূমি অফিসের সামনে দিয়ে বিনা বাঁধায় চলাচল করে। স্থানীয় বোররচর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লী

The post ব্রহ্মপুত্র নদ খননের বালু চুরি করে বিক্রির অভিযোগঃ ব্যবস্থা নিচ্ছেনা প্রশাসন appeared first on দৈনিক ময়মনসিংহের খবর.