
১৫ মার্চ রাত ২টার দিকে শিশুটিকে উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় মেয়েটির সঙ্গে তার ছোট বোনও ছিল। সন্দেহভাজন তিনজনকে আটক করে থানায় নিয়ে গেলে শিশুটি নিজেই অভিযুক্ত মোসলেমকে শনাক্ত করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে অভিযুক্ত ঝালমুড়ি বিক্রেতা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন। পরে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়।