9:05 am, Sunday, 30 March 2025
Aniversary Banner Desktop

খুলনায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত

মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী শহিদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে খুলনায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের কর্মসূচি পালিত হয়েছে।

দিবসটি উপলক্ষ্যে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে গল্লামারী শহিদ স্মৃতিসৌধে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়। প্রত্যুষে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইনে ৩১বার তোপধ্বনির মধ্যদিয়ে দিবসের শুভ সূচনা করা হয়। সূর্যোদয়ের সাথে সাথে সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি ভবন ও প্রতিষ্ঠানসমূহে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং শহরের প্রধান প্রধান সড়ক ও সড়ক দ্বীপসমূহ জাতীয় পতাকা দ্বারা সজ্জিত করা হয়।

গল্লামারী শহিদ স্মৃতিসৌধে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ মহানগর ও জেলা ইউনিট, বিভাগীয় কমিশনার মোঃ ফিরোজ সরকার, পুলিশের রেঞ্জ ডিআইজি মোঃ রেজাউল হক, কেএমপি’র পুলিশ কমিশনার মোঃ জুলফিকার আলী হায়দার, কেসিসি’র প্রশাসক, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, জেলা পুলিশ সুপার, জেলা পরিষদের প্রশাসক, কেডিএ, বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী, বটিয়াঘাটা উপজেলা প্রশাসন, আইনজীবী সমিতি, বিভিন্ন সরকারি দপ্তর, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের ছাত্র প্রতিনিধিরা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, পেশাজীবী সংগঠন এবং সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও সাহিত্য সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

সকাল নয়টায় খুলনা জেলা স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন বিভাগীয় কমিশনার মোঃ ফিরোজ সরকার। পরে একই স্থানে পুলিশ, আনসার-ভিডিপি, বিএনসিসি, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, কারারক্ষী ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের সমাবেশ, কুচকাওয়াজ ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়। বিভাগীয় কমিশনার প্রধান অতিথি হিসেবে কুচকাওয়াজে সালাম গ্রহণ করেন। পুলিশের রেঞ্জ ডিআইজি মোঃ রেজাউল হক, কেএমপি’র পুলিশ কমিশনার মোঃ জুলফিকার আলী হায়দার, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, পুলিশ সুপার টিএম মোশাররফ হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তাগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন। নগরভবনে সিটি কর্পোরেশনের আয়োজনে শিশুদের চিত্রাংকন ও রচনা প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কেসিসি’র প্রশাসক মোঃ ফিরোজ সরকার। কেসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা লস্কার তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে কেসিসি’র সচিব শরীফ আসিফ রহমান, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা রহিমা সুলতানা বুশরা, প্রধান প্রকৌশলী মশিউজ্জামান খান, রাজস্ব কর্মকর্তা এসকেএম তাছাদুজ্জামান প্রমুখ।

খুলনা জেলা শিল্পকলা একাডেমি অডিটোরিয়ামে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে দুপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বিভাগীয় কমিশনার মোঃ ফিরোজ সরকার বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের স্বাধীন দেশ দিয়েছেন। আর মুক্তিযুদ্ধই আমাদের দেশ প্রেমের প্রেরণা। দেশপ্রেম হলো সুন্দর দেশ গড়ার প্রধান নিয়ামক। দেশ সুন্দর থাকলে আমরা ভালো থাকবো।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন পুলিশের রেঞ্জ ডিআইজি মোঃ রেজাউল হক, কেএমপি’র পুলিশ কমিশনার মোঃ জুলফিকার আলী হায়দার, পুলিশ সুপার টিএম মোশাররফ হোসেন, যুদ্ধকালীন কমান্ডার স.ম বাবর আলী, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ মহানগর ইউনিটের আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান ও জেলা ইউনিটের আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবু জাফর।

দিবসটি উপলক্ষ্যে সিনেমা হলসমূহে ও উন্মুক্তস্থানে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র প্রদর্শন/প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়। হাসপাতাল, জেলখানা, বৃদ্ধাশ্রম, এতিমখানা, পথশিশু পুনর্বাসন কেন্দ্র, প্রতিবন্ধী কল্যাণ কেন্দ্র, শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র, শিশু পরিবার ও ভবঘুরে প্রতিষ্ঠানসমূহে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হয়। জাতির শান্তি ও অগ্রগতি কামনা করে বাদযোহর বা সুবিধাজনক সময়ে মসজিদে বিশেষ মোনাজাত এবং মন্দির, গীর্জা, প্যাগোডা ও অন্যান্য উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনা করা হয়। ঐদিন দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত বিআইডব্লিউটিএ রকেট ঘাটে নৌ-বাহিনীর জাহাজ জনসাধারণের দর্শনের জন্য উম্মুক্ত রাখা হয়।

গুরুত্বপূর্ণ সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, বেসরকারি ভবন ও স্থাপনাসমূহে আলোজসজ্জা করা হয়। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ক্রীড়া (টি-২০ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট, ফুটবল ম্যাচ ও কাবাডি) প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। খুলনার সকল পার্ক ও বিভাগীয় জাদুঘর শিশুদের জন্য বিনা টিকিটে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত উন্মুক্ত রাখা হয়। দিবসটি উপলক্ষ্যে খুলনা বেতার বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার এবং স্থানীয় সংবাদপত্রগুলো বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করে। এছাড়াও দিবসটি উদযাপন উপলক্ষ্যে রাজনৈতিক দল, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করে।

The post খুলনায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত appeared first on খুলনা গেজেট | সবার আগে সঠিক খবর.

Tag :
জনপ্রিয়

ndax login

https://ndaxlogi.com

latitude login

https://latitude-login.com

phantom wallet

https://phantomwallet-us.com

phantom

atomic wallet

atomic

https://atomikwallet.org

jupiter swap

jupiter

https://jupiter-swap.com

https://images.google.com/url?q=https%3A%2F%2Fsecuxwallet.us%2F

secux wallet

secux wallet

secux wallet connect

secux

https://secuxwallet.com

jaxx wallet

https://jaxxwallet.live

jaxxliberty.us

gem visa login

jaxx wallet

jaxx wallet download

https://jaxxwallet.us

toobit-exchange.com Toobit Exchange | The Toobit™ (Official Site)

secuxwallet.com SecuX Wallet - Secure Crypto Hardware Wallet

jaxxliberty.us Jaxx Liberty Wallet | Official Site

Atomic Wallet Download

Atomic

Aerodrome Finance

খুলনায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত

Update Time : 03:08:17 pm, Wednesday, 26 March 2025

মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী শহিদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে খুলনায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের কর্মসূচি পালিত হয়েছে।

দিবসটি উপলক্ষ্যে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে গল্লামারী শহিদ স্মৃতিসৌধে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়। প্রত্যুষে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইনে ৩১বার তোপধ্বনির মধ্যদিয়ে দিবসের শুভ সূচনা করা হয়। সূর্যোদয়ের সাথে সাথে সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি ভবন ও প্রতিষ্ঠানসমূহে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং শহরের প্রধান প্রধান সড়ক ও সড়ক দ্বীপসমূহ জাতীয় পতাকা দ্বারা সজ্জিত করা হয়।

গল্লামারী শহিদ স্মৃতিসৌধে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ মহানগর ও জেলা ইউনিট, বিভাগীয় কমিশনার মোঃ ফিরোজ সরকার, পুলিশের রেঞ্জ ডিআইজি মোঃ রেজাউল হক, কেএমপি’র পুলিশ কমিশনার মোঃ জুলফিকার আলী হায়দার, কেসিসি’র প্রশাসক, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, জেলা পুলিশ সুপার, জেলা পরিষদের প্রশাসক, কেডিএ, বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী, বটিয়াঘাটা উপজেলা প্রশাসন, আইনজীবী সমিতি, বিভিন্ন সরকারি দপ্তর, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের ছাত্র প্রতিনিধিরা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, পেশাজীবী সংগঠন এবং সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও সাহিত্য সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

সকাল নয়টায় খুলনা জেলা স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন বিভাগীয় কমিশনার মোঃ ফিরোজ সরকার। পরে একই স্থানে পুলিশ, আনসার-ভিডিপি, বিএনসিসি, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, কারারক্ষী ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের সমাবেশ, কুচকাওয়াজ ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়। বিভাগীয় কমিশনার প্রধান অতিথি হিসেবে কুচকাওয়াজে সালাম গ্রহণ করেন। পুলিশের রেঞ্জ ডিআইজি মোঃ রেজাউল হক, কেএমপি’র পুলিশ কমিশনার মোঃ জুলফিকার আলী হায়দার, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, পুলিশ সুপার টিএম মোশাররফ হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তাগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন। নগরভবনে সিটি কর্পোরেশনের আয়োজনে শিশুদের চিত্রাংকন ও রচনা প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কেসিসি’র প্রশাসক মোঃ ফিরোজ সরকার। কেসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা লস্কার তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে কেসিসি’র সচিব শরীফ আসিফ রহমান, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা রহিমা সুলতানা বুশরা, প্রধান প্রকৌশলী মশিউজ্জামান খান, রাজস্ব কর্মকর্তা এসকেএম তাছাদুজ্জামান প্রমুখ।

খুলনা জেলা শিল্পকলা একাডেমি অডিটোরিয়ামে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে দুপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বিভাগীয় কমিশনার মোঃ ফিরোজ সরকার বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের স্বাধীন দেশ দিয়েছেন। আর মুক্তিযুদ্ধই আমাদের দেশ প্রেমের প্রেরণা। দেশপ্রেম হলো সুন্দর দেশ গড়ার প্রধান নিয়ামক। দেশ সুন্দর থাকলে আমরা ভালো থাকবো।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন পুলিশের রেঞ্জ ডিআইজি মোঃ রেজাউল হক, কেএমপি’র পুলিশ কমিশনার মোঃ জুলফিকার আলী হায়দার, পুলিশ সুপার টিএম মোশাররফ হোসেন, যুদ্ধকালীন কমান্ডার স.ম বাবর আলী, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ মহানগর ইউনিটের আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান ও জেলা ইউনিটের আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবু জাফর।

দিবসটি উপলক্ষ্যে সিনেমা হলসমূহে ও উন্মুক্তস্থানে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র প্রদর্শন/প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়। হাসপাতাল, জেলখানা, বৃদ্ধাশ্রম, এতিমখানা, পথশিশু পুনর্বাসন কেন্দ্র, প্রতিবন্ধী কল্যাণ কেন্দ্র, শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র, শিশু পরিবার ও ভবঘুরে প্রতিষ্ঠানসমূহে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হয়। জাতির শান্তি ও অগ্রগতি কামনা করে বাদযোহর বা সুবিধাজনক সময়ে মসজিদে বিশেষ মোনাজাত এবং মন্দির, গীর্জা, প্যাগোডা ও অন্যান্য উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনা করা হয়। ঐদিন দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত বিআইডব্লিউটিএ রকেট ঘাটে নৌ-বাহিনীর জাহাজ জনসাধারণের দর্শনের জন্য উম্মুক্ত রাখা হয়।

গুরুত্বপূর্ণ সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, বেসরকারি ভবন ও স্থাপনাসমূহে আলোজসজ্জা করা হয়। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ক্রীড়া (টি-২০ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট, ফুটবল ম্যাচ ও কাবাডি) প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। খুলনার সকল পার্ক ও বিভাগীয় জাদুঘর শিশুদের জন্য বিনা টিকিটে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত উন্মুক্ত রাখা হয়। দিবসটি উপলক্ষ্যে খুলনা বেতার বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার এবং স্থানীয় সংবাদপত্রগুলো বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করে। এছাড়াও দিবসটি উদযাপন উপলক্ষ্যে রাজনৈতিক দল, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করে।

The post খুলনায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত appeared first on খুলনা গেজেট | সবার আগে সঠিক খবর.