4:12 am, Tuesday, 1 April 2025
Aniversary Banner Desktop

দুই সাংবাদিকের উপর ছাত্রদল নেতার হা*ম*লাঃ দায় নিতে নারাজ বিএনপি

নগর প্রতিনিধি:

সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও মোটরসাইকেলে আগুন দেয়াড় ঘটনার জড়িতদের দায় দল নিবে না বলে জানিয়েছেন বরিশালের বিএনপি নেতারা। পাশাপাশি তারা বরিশাল শের ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি আহত দুই সাংবাদিকের খোঁজ খবরও নিচ্ছেন।
বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) বিকেলে বরিশাল শের ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সার্জারি বিভাগে ভর্তি স্থানীয় দৈনিকের ফটো সাংবাদিক নুরুল আমিন রাসেল ও নুরুজ্জামানকে দেখতে যান বরিশাল দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট আবুল কালাম শাহিন, সদস্য অ্যাডভোকেট কাজী এনায়েত হোসেন বাচ্চু, নুরুল আমিন প্রমুখ।
এসময় তারা আহত সাংবাদিকদের চিকিৎসার খোঁজ খবর নেন এবং বলেন, সাংবাদিকরা কোন দলের হলে তাদের পাশে এসে আমরা দাঁড়াতাম না। আমরা আমাদের নেতা তারেক রহমানের নির্দেশে যে কোন অন্যায়ের বিরুদ্ধে সবসময় সোচ্চার রয়েছি। কারও ব্যক্তিগত ঝামেলার দায় দল নিবে না। আর দলের নাম ভাঙিয়ে যদি কেউ কোনো অন্যায় করে তবে অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। বরিশালের ঘটনা এরই মধ্যে কেন্দ্র অবগত হয়েছেন, তারাই এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিবে। তবে আপনারা (সাংবাদিকরা) গোটা দলকে দোষী করবেন না এটা আমাদের প্রত্যাশা। কারণ বিএনপি কখনও অন্যায়কে প্রশ্রয় দিবে না।
এদিকে ঘটনার পরপরই বরিশাল মহানগর বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক আফরোজা খানম নাসরিন আহতদের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন। সেইসাথে সাংবাদিকদের ওপর হামলার এ ঘটনায় নিন্দা ও দুঃখ প্রকাশ করেন।
অপরদিকে আদালত প্রাঙ্গন ও তার সামনে দিনের বেলা মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ ঘটিয়ে নাশকতা সৃষ্টির মতো ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে সাংবাদিক মহল। বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি আনিসুর রহমান খান স্বপন বলেন, সাংবাদিকরা কর্মক্ষেত্রে গিয়ে প্রতিকূল পরিস্থিতির সম্মূখীন হবে এটাই স্বাভাবিক। তবে আদালত প্রাঙ্গনে ও তার সামনে সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও তাদের মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগের ঘটনা সত্যিই উদ্বেগজনক। দিনের বেলা এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়ে বরিশালে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবণতির বিষয়টি দেখিয়ে দিয়েছে ছাত্রদলের ওইসকল নেতারা। পাশাপাশি আদালতের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। সেইসাথে পুলিশের সামনে এ ঘটনা ঘটিয়ে সন্ত্রাসের জানান দিল হামলাকারীরা। পুলিশ এর দায় এড়াতে পারে না। হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের পাশাপাশি যে সকল পুলিশ সদস্যের সামনে এমন নাশকতামূলক কর্মকান্ড ঘটেছে, তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া উচিত।
উল্লেখ্য, সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে বরিশাল আদালতের প্রধান ফটকের সামনে ২ সাংবাদিককে পিটিয়ে আহত করে, মটর সাইকেলে আগুন দিয়েছে ছাত্রদল নেতারা। জেলা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল রাঢ়ি এর নেতৃত্বে হামলার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর বিচারের দাবিতে সাংবাদিকরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে। বৃহস্পতিবার দুপুরে বরিশাল জজকোর্টে সংবাদ সংগ্রহ শেষে স্থানীয় দৈনিক বরিশাল প্রতিদিন পত্রিকার ফটো সাংবাদিক এন আমিন রাসেল ও দৈনিক বরিশাল মুখপত্র পত্রিকার রিপোর্টার মনিরুল ইসলামের উপর প্রধান ফটকে এ হামলায় চালায় অভিযুক্তরা। এসময় এন আমিন রাসেলের মটর সাইকেলে আগুন দেয়া হয়। আহতরা জানান, সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে জেলা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল রাঢ়ির নেতৃত্বে একদর যুবক তাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। পরে হামলার ভিডিও ফুটেজ দেখে বাকিদেরও চিহ্নিত করেন সাংবাদিকরা। এদের অধিকাংশ জেলা ও মহানগর ছাত্রদলের নানা পদে রয়েছে ।
প্রত্যক্ষদর্শী ও ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, আদালতের প্রধান ফটকে পুলিশের একটি গাড়িকে পথরোধ করে ছাত্রদল নেতারা। সেখানে উপস্থিত পুলিশ সদস্যদের উপর চড়াও হন ছাত্রদলের সাংবাদিক সম্পাদক সোহেল রাঢ়ি সহ অন্যান্যরা। তারা আব্বাস নামের এক ব্যক্তিকে পুলিশ রক্ষা করেছে এমন দাবি তুলে এবং পুলিশের সাথে তর্কে জড়িয়ে পরে। এ সময় সাংবাদিকরা সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে তাদেরকে ফ্যাসিস্ট আখ্যা দিয়ে হামলা চালিয়ে তাদের ব্যবহৃত মটর সাইকেলে অগ্নিসংযোগ করে। খবর পেয়ে সাংবাদিকরা সেখানে উপস্থিত হলে ছাত্রদল নেতারা সেখান থেকে সটকে পরে। এসময় সাংবাদিকরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করলে পুলিশের ও সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন গ্রেফতারের আশ্বাস দিলে সাংবাদিকরা সড়ক থেকে উঠে যায়।
অভিযুক্ত সোহেল রাঢ়ি অভিযোগ অস্বীকার করে আব্বাস হাওলাদারকে ফ্যাসিস্ট উল্লেখ করে সাংবাদিকরা ফ্যাসিস্টদের সহযোগী হিসেবে কাজ করেছে বলে অভিযোগ করেন। অপরদিকে আব্বাস হাওলাদার জানান, তিনি মুলাদী উপজেলার বাসিন্দা। তার পিতা আঃ রব হাওলাদার মুলাদীর ওয়ার্ড বিএনপি’র সহ-সভাপতি থাকায় গত বছর প্রকাশ্য দিবালোকে কুপিয়ে হত্যা করা। ঐ মামলার বাদী হিসেবে আব্বাস আদালতে আসলে তাকে মামলা তুলে নেয়ার হুমকি দেয়া হয়। বিষয়টি তিনি পুলিশ প্রশাসন সহ সাংবাদিকদের অবহিত করেন। পরে পুলিশ তাকে নিয়ে প্রধান ফটকে আসলে সোহেল রাঢ়ীর নেতৃত্বে তাকে ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা চালানো হয়। তিনি বর্তমানে জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছেন।

The post দুই সাংবাদিকের উপর ছাত্রদল নেতার হা*ম*লাঃ দায় নিতে নারাজ বিএনপি appeared first on Amader Barisal – First online Newspaper of Greater Barisal – Stay with Barisal 24×7.

Tag :

ndax login

https://ndaxlogi.com

latitude login

https://latitude-login.com

phantom wallet

https://phantomwallet-us.com

phantom

atomic wallet

atomic

https://atomikwallet.org

jupiter swap

jupiter

https://jupiter-swap.com

https://images.google.com/url?q=https%3A%2F%2Fsecuxwallet.us%2F

secux wallet

secux wallet

secux wallet connect

secux

https://secuxwallet.com

jaxx wallet

https://jaxxwallet.live

jaxxliberty.us

gem visa login

jaxx wallet

jaxx wallet download

https://jaxxwallet.us

toobit-exchange.com Toobit Exchange | The Toobit™ (Official Site)

secuxwallet.com SecuX Wallet - Secure Crypto Hardware Wallet

jaxxliberty.us Jaxx Liberty Wallet | Official Site

Atomic Wallet Download

Atomic

Aerodrome Finance

দুই সাংবাদিকের উপর ছাত্রদল নেতার হা*ম*লাঃ দায় নিতে নারাজ বিএনপি

Update Time : 02:08:40 pm, Friday, 28 March 2025

নগর প্রতিনিধি:

সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও মোটরসাইকেলে আগুন দেয়াড় ঘটনার জড়িতদের দায় দল নিবে না বলে জানিয়েছেন বরিশালের বিএনপি নেতারা। পাশাপাশি তারা বরিশাল শের ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি আহত দুই সাংবাদিকের খোঁজ খবরও নিচ্ছেন।
বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) বিকেলে বরিশাল শের ই বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সার্জারি বিভাগে ভর্তি স্থানীয় দৈনিকের ফটো সাংবাদিক নুরুল আমিন রাসেল ও নুরুজ্জামানকে দেখতে যান বরিশাল দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট আবুল কালাম শাহিন, সদস্য অ্যাডভোকেট কাজী এনায়েত হোসেন বাচ্চু, নুরুল আমিন প্রমুখ।
এসময় তারা আহত সাংবাদিকদের চিকিৎসার খোঁজ খবর নেন এবং বলেন, সাংবাদিকরা কোন দলের হলে তাদের পাশে এসে আমরা দাঁড়াতাম না। আমরা আমাদের নেতা তারেক রহমানের নির্দেশে যে কোন অন্যায়ের বিরুদ্ধে সবসময় সোচ্চার রয়েছি। কারও ব্যক্তিগত ঝামেলার দায় দল নিবে না। আর দলের নাম ভাঙিয়ে যদি কেউ কোনো অন্যায় করে তবে অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। বরিশালের ঘটনা এরই মধ্যে কেন্দ্র অবগত হয়েছেন, তারাই এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিবে। তবে আপনারা (সাংবাদিকরা) গোটা দলকে দোষী করবেন না এটা আমাদের প্রত্যাশা। কারণ বিএনপি কখনও অন্যায়কে প্রশ্রয় দিবে না।
এদিকে ঘটনার পরপরই বরিশাল মহানগর বিএনপি যুগ্ম আহ্বায়ক আফরোজা খানম নাসরিন আহতদের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন। সেইসাথে সাংবাদিকদের ওপর হামলার এ ঘটনায় নিন্দা ও দুঃখ প্রকাশ করেন।
অপরদিকে আদালত প্রাঙ্গন ও তার সামনে দিনের বেলা মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ ঘটিয়ে নাশকতা সৃষ্টির মতো ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে সাংবাদিক মহল। বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি আনিসুর রহমান খান স্বপন বলেন, সাংবাদিকরা কর্মক্ষেত্রে গিয়ে প্রতিকূল পরিস্থিতির সম্মূখীন হবে এটাই স্বাভাবিক। তবে আদালত প্রাঙ্গনে ও তার সামনে সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও তাদের মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগের ঘটনা সত্যিই উদ্বেগজনক। দিনের বেলা এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়ে বরিশালে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবণতির বিষয়টি দেখিয়ে দিয়েছে ছাত্রদলের ওইসকল নেতারা। পাশাপাশি আদালতের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। সেইসাথে পুলিশের সামনে এ ঘটনা ঘটিয়ে সন্ত্রাসের জানান দিল হামলাকারীরা। পুলিশ এর দায় এড়াতে পারে না। হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের পাশাপাশি যে সকল পুলিশ সদস্যের সামনে এমন নাশকতামূলক কর্মকান্ড ঘটেছে, তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া উচিত।
উল্লেখ্য, সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে বরিশাল আদালতের প্রধান ফটকের সামনে ২ সাংবাদিককে পিটিয়ে আহত করে, মটর সাইকেলে আগুন দিয়েছে ছাত্রদল নেতারা। জেলা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল রাঢ়ি এর নেতৃত্বে হামলার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর বিচারের দাবিতে সাংবাদিকরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে। বৃহস্পতিবার দুপুরে বরিশাল জজকোর্টে সংবাদ সংগ্রহ শেষে স্থানীয় দৈনিক বরিশাল প্রতিদিন পত্রিকার ফটো সাংবাদিক এন আমিন রাসেল ও দৈনিক বরিশাল মুখপত্র পত্রিকার রিপোর্টার মনিরুল ইসলামের উপর প্রধান ফটকে এ হামলায় চালায় অভিযুক্তরা। এসময় এন আমিন রাসেলের মটর সাইকেলে আগুন দেয়া হয়। আহতরা জানান, সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে জেলা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল রাঢ়ির নেতৃত্বে একদর যুবক তাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। পরে হামলার ভিডিও ফুটেজ দেখে বাকিদেরও চিহ্নিত করেন সাংবাদিকরা। এদের অধিকাংশ জেলা ও মহানগর ছাত্রদলের নানা পদে রয়েছে ।
প্রত্যক্ষদর্শী ও ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, আদালতের প্রধান ফটকে পুলিশের একটি গাড়িকে পথরোধ করে ছাত্রদল নেতারা। সেখানে উপস্থিত পুলিশ সদস্যদের উপর চড়াও হন ছাত্রদলের সাংবাদিক সম্পাদক সোহেল রাঢ়ি সহ অন্যান্যরা। তারা আব্বাস নামের এক ব্যক্তিকে পুলিশ রক্ষা করেছে এমন দাবি তুলে এবং পুলিশের সাথে তর্কে জড়িয়ে পরে। এ সময় সাংবাদিকরা সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে তাদেরকে ফ্যাসিস্ট আখ্যা দিয়ে হামলা চালিয়ে তাদের ব্যবহৃত মটর সাইকেলে অগ্নিসংযোগ করে। খবর পেয়ে সাংবাদিকরা সেখানে উপস্থিত হলে ছাত্রদল নেতারা সেখান থেকে সটকে পরে। এসময় সাংবাদিকরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করলে পুলিশের ও সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন গ্রেফতারের আশ্বাস দিলে সাংবাদিকরা সড়ক থেকে উঠে যায়।
অভিযুক্ত সোহেল রাঢ়ি অভিযোগ অস্বীকার করে আব্বাস হাওলাদারকে ফ্যাসিস্ট উল্লেখ করে সাংবাদিকরা ফ্যাসিস্টদের সহযোগী হিসেবে কাজ করেছে বলে অভিযোগ করেন। অপরদিকে আব্বাস হাওলাদার জানান, তিনি মুলাদী উপজেলার বাসিন্দা। তার পিতা আঃ রব হাওলাদার মুলাদীর ওয়ার্ড বিএনপি’র সহ-সভাপতি থাকায় গত বছর প্রকাশ্য দিবালোকে কুপিয়ে হত্যা করা। ঐ মামলার বাদী হিসেবে আব্বাস আদালতে আসলে তাকে মামলা তুলে নেয়ার হুমকি দেয়া হয়। বিষয়টি তিনি পুলিশ প্রশাসন সহ সাংবাদিকদের অবহিত করেন। পরে পুলিশ তাকে নিয়ে প্রধান ফটকে আসলে সোহেল রাঢ়ীর নেতৃত্বে তাকে ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা চালানো হয়। তিনি বর্তমানে জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছেন।

The post দুই সাংবাদিকের উপর ছাত্রদল নেতার হা*ম*লাঃ দায় নিতে নারাজ বিএনপি appeared first on Amader Barisal – First online Newspaper of Greater Barisal – Stay with Barisal 24×7.