চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ্ব এনামুল এনাম বলেছেন, পটিয়ার জিয়া পরিবারের নেতাকর্মীরা দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে  আওয়ামী জালিম সরকারের বিরুদ্ধে রাজপথের আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন। এই কারণেই পটিয়ার শত শত নেতাকর্মীদের  বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করে গ্রেফতার এবং নির্যাতনের স্বীকার হয়েছেন। বিগত পতিত অবৈধ হাসিনা সরকারের লেলিয়ে দেয়া তল্পিবাহক পুলিশ ও আওয়ামী যুবলীগ ও নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা পটিয়ার বিএনপি নেতাকর্মীদেরকে অমানবিক নির্যাতন ও জুলুম করেছে। এরপরও গনতন্ত্র পুনরুদ্ধার  আন্দোলন সংগ্রামে বীর পটিয়াবাসীকে বিচ্চু শামশু গং  দমিয়ে রাখতে পারেনি। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক জনাব তারেক রহমানের নেতৃত্বে পটিয়া বিএনপি ঐক্যবদ্ধ। বিগত দিনে যেসব বিএনপি নামধারী সুবিধাবাদী  আওয়ামী লীগের অবৈধ নির্বাচন গুলোতে পত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করেছিল, তাদের জায়গা পটিয়া বিএনপিতে জায়গা হবে না।

এনামুল হক এনাম আরও বলেন, ২৮শে অক্টোবরের পর থেকে ফ্যাসিবাদী হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলনকারী এবং হামলা মামলায় নির্যাতিত নেতাকর্মীরাই বিএনপির সত্যিকারের নেতাকর্মী। যারা সুবিধাবাদী এবং পতিত স্বৈরাচারের দোসর ছিল, তাদের বিরুদ্ধে আমাদেরকে রুখে দাঁড়াতে হবে। বিএনপিতে কোন সুবিধাবাদীর স্হান নেই।

 বিএনপি চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের সুস্বাস্থ্য কামনা এবং মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আজ শুক্রবার, ২৮ মার্চ, বিকাল ৪টায়, পটিয়ার কুসুমপুরা ইউনিয়ন পরিষদের মাঠে কুসুমপুরা ইউনিয়ন বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্দোগে ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে এনামুল হক এনাম এসব কথা বলেন।

পটিয়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আবু ছালেহ মোহাম্মদ সাইফুদ্দিনের সভাপতিত্বে ও কুসুমপুরা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবদুল মোমেন সওদাগরের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন পটিয়া উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব খোরশেদ আলম, বিশেষ অতিথি ছিলেন পটিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি নুরুল আমিন এমএসসি,  পৌরসভা বিএনপির সদস্য সচিব গাজী আবু তাহের, পটিয়া উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মঈনুল আলম ছোটন, শফিকুল ইসলাম শফিক, হারুনুর রশীদ চৌধুরী, মোজাম্মেল হক চৌধুরী, পৌরসভা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুল মাবুদ।

উপজেলা বিএনপি নেতা আলহাজ্ব ইসমাইল হোসেন, দক্ষিণ জেলা জাসাসের সদস্য সচিব নাসির উদ্দীন, বিএনপি নেতা এডভোকেট শাহাদাত, মোহাম্মদ ফিরোজ, শরীফ উদ্দীন চৌধুরী, দিদারুল আলম, নুরুল কবির, কাজী আনিস, কাজী মোরশেদ, মোহাম্মদ সাদেক, জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি মোকাম্মেল হক তালুকদার, পটিয়া উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক ইয়াসির আরাফাত ইয়াসিন, সদস্য সচিব অহিদুল আলম চৌধুরী পিবলু, পৌরসভা যুবদলের সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান রিপন, যুগ্ম আহ্বায়ক আখতারুজ্জামান বাবলু, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক ওবায়দুল হক রিকু, উপজেলা শ্রমিক দলের সভাপতি শাখাওয়াত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আবু নোমান চৌধুরী লিটন, সাধারণ সম্পাদক আবু নোমান চৌধুরী লিটন, উপজেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক মাহাবুবুল আলম পারভেজ, পৌরসভা কৃষক দলের উপজেলা কৃষক দলের সদস্য সচিব মিজানুর রহমান, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক নাজিম উদ্দীন, ইকবাল সিকদার সুমন, মোহাম্মদ সোলাইমান, সাইফুর রহমান, ইমরানুল হক বাহাদুর, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা ইউসুফ শাহ,   যুবদল নেতা লায়ন নাজিম উদ্দীন, নুরুল আমিন জুয়েল, স্বেচ্ছাসেবক  জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক এস এম নয়ন, কুসুমপুরা ইউনিয়ন বিএনপি নেতা আহমেদুল হক, দিদারুল আলম, নুর মোহাম্মদ, একরাম খাঁন,  আইয়ুব আলী, মোহাম্মদ শফি, মোহাম্মদ আলমগীর, আবদু সাত্তার,  মোঃ দুলাল, ইউনিয়ন যুবদল নেতা নুরুল হক নুরু, মোহাম্মদ আলমগীর, মোহাম্মদ শাহাজাহান, জিকে তাহের, নাছির উদ্দীন, মাহাবুল আলম, মোহাম্মদ জহির, মোহাম্মদ মোরশেদ, মোহাম্মদ দিদার, শহীদুল ইসলাম সুমন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা ওসমান আহমেদ শান্ত, খলিল মীর ডিগ্রী কলেজ সভাপতি মোশারফ হোসেন রুবেল, সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন জীবন, সেকান্দর হোসেন ডেভিড, কামরুল হাসান জুয়েল, মনির উদ্দীন নয়ন, কায়সার আলম,  আবছার উদ্দিন বাবু, ইফতেখার হোসেন ইফতি প্রমূখ।