6:29 am, Wednesday, 9 April 2025
Aniversary Banner Desktop

ঈদের পর ক্রেতা সঙ্কটে পঁচে নষ্ট হচ্ছে তরমুজ

মিজান মাহীদুর্গাপুর থেকে: এবার রমজানের শুরু থেকেই তরমুজের বাজার বেশ চড়া ছিল। ঈদের পরও দাম হালকা না হওয়ায় তাই তরমুজের ক্রেতা সঙ্কটে পড়ছে রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার ব্যবসায়ীরা।

এদিকে তরমুজ বিক্রি না হওয়ায় পচে যাচ্ছে ব্যবসায়ীদের অবিক্রীত তরমুজ। গত বুধবার কেজি প্রতি ১০ টাকা দাম কমিয়েও ক্রেতা পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ ব্যবসায়ীদের। রোজার শুরুতে উপজেলায় ৪৫ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছিল তরমুজ। তবে আজ বৃহস্পতিবার ৩০ টাকা দরে তরমুজ বিক্রি করতে দেখা গেছে। তবুও মিলছে না ক্রেতা।

ব্যবসায়ী আবদুল আলীম বলেন, রোজার মধ্যে বেচাকেনা ভাল হয়েছে। ঈদের পর তরমুজের দাম শুনেই ক্রেতারা চলে যাচ্ছেন। ২০ টাকা কেজির নিচে দাম হলে ভালো হতো। তাহলে ক্রেতারাও কিনে খেত, আমাদেরও বিক্রি বাড়ত। আরেক ব্যবসায়ী হেলাল উদ্দিন মিলন বলেন, আমরা এখনকার ব্যবসায়ীরা নাটোর মোকাম থেকে পাইকারি দরে তরমুজ কিনি।

কিন্তু এবার মোকাম থেকে বেশি দামে তরমুজ কিনতে হচ্ছে। সেখানে এক মণ তরমুজ ১৭০০ টাকা দরে কিনে আনতে হচ্ছে। তাই দামও বেশি চাওয়া হচ্ছে। দাম শুনেই ক্রেতারা চলে যাচ্ছেন। এই ব্যবসায়ী আরও বলেন,  ঈদের আগের দিন ১০ মণ তরমুজ নিয়ে আসলেও অর্ধেকেরও বেশি পড়ে আছে। কিছু তরমুজ পচেও গেছে। বাজারে তরমুজের বাড়তি দামে একেবারে ক্রেতা নেই এবার তরমুজের।

এদিকে, গত বুধবার দুর্গাপুর সদর বাজারে বিভিন্ন ব্যবসায়ীর মোকাম ঘুরে দেখা গেছে, ক্রেতা সংকট তরমুজ পঁচে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। রাস্তার পাশে পড়ে আছে তরমুজ। তাতে মাছি ভিন্ন ভিন্ন করছে। আগে কেজি দরে বিক্রি হলেও এখন এখন একটা তরমুজের দাম ৫০ টাকা বললেও তরমুজ কেনার ক্রেতা নাই তরমুজ কিনতে আসা পৌর সদর দেবীপুর গ্রামের জহুরুল ইসলাম বলেন, একটা বড় আকারের তরমুজ কিনতে গেলে ৪০০-৫০০ টাকা লাগবে।

একজন নিম্ন আয়ের মানুষের পক্ষে তরমুজ কেনা খুব কঠিন। তরমুজের দাম ১৫-২০ টাকা কেজির মধ্যে বিক্রি হলে ভালো হয়। দুর্গাপুর সদর সিংগা বাজারের তরমুজ গোডাউনের আশপাশে ঘুরছিলেন ভ্যানগাড়ী চালক জামাল হোসেন, দিনমজুর আবু কালাম। তিনি বলেন, রোজার মধ্যে তরমুজ খাওয়ার স্বাদ থাকলেও কেনার সম্বল ছিল না। সেই তরমুজের এখন একটু দাম কমলেও কেনার ক্রেতা নেই। রাস্তার পাশে নষ্ট পঁচা তরমুজ পড়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে।

The post ঈদের পর ক্রেতা সঙ্কটে পঁচে নষ্ট হচ্ছে তরমুজ appeared first on সোনালী সংবাদ.

Tag :

ndax login

https://ndaxlogi.com

latitude login

https://latitude-login.com

phantom wallet

https://phantomwallet-us.com

phantom

atomic wallet

atomic

https://atomikwallet.org

jupiter swap

jupiter

https://jupiter-swap.com

https://images.google.com/url?q=https%3A%2F%2Fsecuxwallet.us%2F

secux wallet

secux wallet

secux wallet connect

secux

https://secuxwallet.com

jaxx wallet

https://jaxxwallet.live

jaxxliberty.us

gem visa login

jaxx wallet

jaxx wallet download

https://jaxxwallet.us

toobit-exchange.com Toobit Exchange | The Toobit™ (Official Site)

secuxwallet.com SecuX Wallet - Secure Crypto Hardware Wallet

jaxxliberty.us Jaxx Liberty Wallet | Official Site

Atomic Wallet Download

Atomic

Aerodrome Finance

ঈদের পর ক্রেতা সঙ্কটে পঁচে নষ্ট হচ্ছে তরমুজ

Update Time : 11:11:16 pm, Thursday, 3 April 2025

মিজান মাহীদুর্গাপুর থেকে: এবার রমজানের শুরু থেকেই তরমুজের বাজার বেশ চড়া ছিল। ঈদের পরও দাম হালকা না হওয়ায় তাই তরমুজের ক্রেতা সঙ্কটে পড়ছে রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার ব্যবসায়ীরা।

এদিকে তরমুজ বিক্রি না হওয়ায় পচে যাচ্ছে ব্যবসায়ীদের অবিক্রীত তরমুজ। গত বুধবার কেজি প্রতি ১০ টাকা দাম কমিয়েও ক্রেতা পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ ব্যবসায়ীদের। রোজার শুরুতে উপজেলায় ৪৫ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছিল তরমুজ। তবে আজ বৃহস্পতিবার ৩০ টাকা দরে তরমুজ বিক্রি করতে দেখা গেছে। তবুও মিলছে না ক্রেতা।

ব্যবসায়ী আবদুল আলীম বলেন, রোজার মধ্যে বেচাকেনা ভাল হয়েছে। ঈদের পর তরমুজের দাম শুনেই ক্রেতারা চলে যাচ্ছেন। ২০ টাকা কেজির নিচে দাম হলে ভালো হতো। তাহলে ক্রেতারাও কিনে খেত, আমাদেরও বিক্রি বাড়ত। আরেক ব্যবসায়ী হেলাল উদ্দিন মিলন বলেন, আমরা এখনকার ব্যবসায়ীরা নাটোর মোকাম থেকে পাইকারি দরে তরমুজ কিনি।

কিন্তু এবার মোকাম থেকে বেশি দামে তরমুজ কিনতে হচ্ছে। সেখানে এক মণ তরমুজ ১৭০০ টাকা দরে কিনে আনতে হচ্ছে। তাই দামও বেশি চাওয়া হচ্ছে। দাম শুনেই ক্রেতারা চলে যাচ্ছেন। এই ব্যবসায়ী আরও বলেন,  ঈদের আগের দিন ১০ মণ তরমুজ নিয়ে আসলেও অর্ধেকেরও বেশি পড়ে আছে। কিছু তরমুজ পচেও গেছে। বাজারে তরমুজের বাড়তি দামে একেবারে ক্রেতা নেই এবার তরমুজের।

এদিকে, গত বুধবার দুর্গাপুর সদর বাজারে বিভিন্ন ব্যবসায়ীর মোকাম ঘুরে দেখা গেছে, ক্রেতা সংকট তরমুজ পঁচে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। রাস্তার পাশে পড়ে আছে তরমুজ। তাতে মাছি ভিন্ন ভিন্ন করছে। আগে কেজি দরে বিক্রি হলেও এখন এখন একটা তরমুজের দাম ৫০ টাকা বললেও তরমুজ কেনার ক্রেতা নাই তরমুজ কিনতে আসা পৌর সদর দেবীপুর গ্রামের জহুরুল ইসলাম বলেন, একটা বড় আকারের তরমুজ কিনতে গেলে ৪০০-৫০০ টাকা লাগবে।

একজন নিম্ন আয়ের মানুষের পক্ষে তরমুজ কেনা খুব কঠিন। তরমুজের দাম ১৫-২০ টাকা কেজির মধ্যে বিক্রি হলে ভালো হয়। দুর্গাপুর সদর সিংগা বাজারের তরমুজ গোডাউনের আশপাশে ঘুরছিলেন ভ্যানগাড়ী চালক জামাল হোসেন, দিনমজুর আবু কালাম। তিনি বলেন, রোজার মধ্যে তরমুজ খাওয়ার স্বাদ থাকলেও কেনার সম্বল ছিল না। সেই তরমুজের এখন একটু দাম কমলেও কেনার ক্রেতা নেই। রাস্তার পাশে নষ্ট পঁচা তরমুজ পড়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে।

The post ঈদের পর ক্রেতা সঙ্কটে পঁচে নষ্ট হচ্ছে তরমুজ appeared first on সোনালী সংবাদ.