
ঘোষণার পরেও বনতাড়া গ্রামে ছিল সুনসান নীরবতা। আতঙ্ক কাটছিল না পাড়ার হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষদের। অবশেষে বেলা ১১টার দিকে পাড়ায় সশরীর আসেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান, মসজিদের ইমাম, রাজনৈতিক নেতা-কর্মী ও গণ্যমান্য ব্যক্তিরা। হিন্দু-মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের শতাধিক নারী-পুরুষের উপস্থিতিতে দেওয়া হয় সম্প্রীতির বার্তা।