ময়মনসিংহে সম্পদের পাহাড় গড়া মৎস্য লীগ নেতা জাহাঙ্গীর এখনো অধরা! শেখ মামুনুর রশীদ মামুনঃ ময়মনসিংহ জেলা মৎস্য লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ জহিরুল ইসলাম মৃধা জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে বিভিন্ন মহল থেকে গ্রেফতারের জোর দাবি উঠেছে। স্থানীয় সূত্রমতে, জাহাঙ্গীর দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে নামে-বেনামে কোটি কোটি টাকার সম্পদের মালিক হয়েছেন। শহরের বাসাবাড়ি হকার্স মার্কেটের ৩নং গলিতে ‘জাহাঙ্গীর ক্লথ স্টোর’ ও ‘দি ইসলাম স্টোর’-সহ মোট ছয়টি দোকান রয়েছে, যা তার ও পরিবারের সদস্যদের নামে রেজিস্ট্রিকৃত। এ ছাড়া, সেহড়া ধোপাখলা এলাকায় বহুতল একটি বিলাসবহুল বাড়ি এবং ধোপাখলা কলোনীতে আরও একটি বাড়ি রয়েছে তার মালিকানায়। বিভিন্ন জায়গায় আরও বিপুল পরিমাণ সম্পদের তথ্যও সামনে এসেছে। জানা গেছে, ৫ আগস্টের পর একাধিক অভিযোগের প্রেক্ষিতে তিনি কিছুদিন আত্মগোপনে ছিলেন এবং নিজের ফেসবুক আইডি থেকে দলীয় কার্যক্রমের ছবি ও পোস্ট ডিলিট করেন। অভিযোগ রয়েছে, তিনি রাজনৈতিক অবস্থান পরিবর্তনেরও চেষ্টা করছেন। উল্লেখ্য, জেলা মৎস্য লীগ সভাপতি মোঃ শহীদ গ্রেফতার হলেও তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী জাহাঙ্গীর রহস্য জনকভাবে এখনো অধরা রয়েছেন। অনেকেই মনে করছেন, স্থানীয় প্রশাসনের কিছু সদস্যের সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকার কারণেই তিনি প্রকাশ্যে চলাফেরা করতে পারছেন। অভিযোগ রয়েছে, তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আমিনুল হক শামীম ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র ইকরামুল হক টিটুর ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত ছিলেন এবং সেই প্রভাব কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন অনিয়ম করে গেছেন। স্থানীয়দের দাবি, সুষ্ঠু তদন্ত হলে জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের সত্যতা স্পষ্ট হবে এবং অনেক অজানা তথ্য সামনে আসবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। এ নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন টিম ধারা,নিরপেক্ষ অনুসন্ধান চলছে,পরবর্তী প্রতিবেদনে,আরও বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা যেতে পারে।

ময়মনসিংহ জেলা মৎস্য লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ জহিরুল ইসলাম মৃধা জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে বিভিন্ন মহল থেকে গ্রেফতারের জোর দাবি উঠেছে।

স্থানীয় সূত্রমতে, জাহাঙ্গীর দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে নামে-বেনামে কোটি কোটি টাকার সম্পদের মালিক হয়েছেন। শহরের বাসাবাড়ি হকার্স মার্কেটের ৩নং গলিতে ‘জাহাঙ্গীর ক্লথ স্টোর’ ও ‘দি ইসলাম স্টোর’-সহ মোট ছয়টি দোকান রয়েছে, যা তার ও পরিবারের সদস্যদের নামে রেজিস্ট্রিকৃত। এ ছাড়া, সেহড়া ধোপাখলা এলাকায় বহুতল একটি বিলাসবহুল বাড়ি এবং ধোপাখলা কলোনীতে আরও একটি বাড়ি রয়েছে তার মালিকানায়। বিভিন্ন জায়গায় আরও বিপুল পরিমাণ সম্পদের তথ্যও সামনে এসেছে।

জানা গেছে, ৫ আগস্টের পর একাধিক অভিযোগের প্রেক্ষিতে তিনি কিছুদিন আত্মগোপনে ছিলেন এবং নিজের ফেসবুক আইডি থেকে দলীয় কার্যক্রমের ছবি ও পোস্ট ডিলিট করেন। অভিযোগ রয়েছে, তিনি রাজনৈতিক অবস্থান পরিবর্তনেরও চেষ্টা করছেন।

উল্লেখ্য, জেলা মৎস্য লীগ সভাপতি মোঃ শহীদ গ্রেফতার হলেও তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী জাহাঙ্গীর রহস্য জনকভাবে এখনো অধরা রয়েছেন। অনেকেই মনে করছেন, স্থানীয় প্রশাসনের কিছু সদস্যের সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকার কারণেই তিনি প্রকাশ্যে চলাফেরা করতে পারছেন।

অভিযোগ রয়েছে, তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আমিনুল হক শামীম ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র ইকরামুল হক টিটুর ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত ছিলেন এবং সেই প্রভাব কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন অনিয়ম করে গেছেন।

স্থানীয়দের দাবি, সুষ্ঠু তদন্ত হলে জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের সত্যতা স্পষ্ট হবে এবং অনেক অজানা তথ্য সামনে আসবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।

এ নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন টিম ধারা,নিরপেক্ষ অনুসন্ধান চলছে,পরবর্তী প্রতিবেদনে,আরও বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা যেতে পারে।

 

The post ময়মনসিংহে সম্পদের পাহাড় গড়া মৎস্য লীগ নেতা জাহাঙ্গীর এখনো অধরা! শেখ মামুনুর রশীদ মামুনঃ ময়মনসিংহ জেলা মৎস্য লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ জহিরুল ইসলাম মৃধা জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে বিভিন্ন মহল থেকে গ্রেফতারের জোর দাবি উঠেছে। স্থানীয় সূত্রমতে, জাহাঙ্গীর দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে নামে-বেনামে কোটি কোটি টাকার সম্পদের মালিক হয়েছেন। শহরের বাসাবাড়ি হকার্স মার্কেটের ৩নং গলিতে ‘জাহাঙ্গীর ক্লথ স্টোর’ ও ‘দি ইসলাম স্টোর’-সহ মোট ছয়টি দোকান রয়েছে, যা তার ও পরিবারের সদস্যদের নামে রেজিস্ট্রিকৃত। এ ছাড়া, সেহড়া ধোপাখলা এলাকায় বহুতল একটি বিলাসবহুল বাড়ি এবং ধোপাখলা কলোনীতে আরও একটি বাড়ি রয়েছে তার মালিকানায়। বিভিন্ন জায়গায় আরও বিপুল পরিমাণ সম্পদের তথ্যও সামনে এসেছে। জানা গেছে, ৫ আগস্টের পর একাধিক অভিযোগের প্রেক্ষিতে তিনি কিছুদিন আত্মগোপনে ছিলেন এবং নিজের ফেসবুক আইডি থেকে দলীয় কার্যক্রমের ছবি ও পোস্ট ডিলিট করেন। অভিযোগ রয়েছে, তিনি রাজনৈতিক অবস্থান পরিবর্তনেরও চেষ্টা করছেন। উল্লেখ্য, জেলা মৎস্য লীগ সভাপতি মোঃ শহীদ গ্রেফতার হলেও তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী জাহাঙ্গীর রহস্য জনকভাবে এখনো অধরা রয়েছেন। অনেকেই মনে করছেন, স্থানীয় প্রশাসনের কিছু সদস্যের সঙ্গে সুসম্পর্ক থাকার কারণেই তিনি প্রকাশ্যে চলাফেরা করতে পারছেন। অভিযোগ রয়েছে, তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আমিনুল হক শামীম ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র ইকরামুল হক টিটুর ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত ছিলেন এবং সেই প্রভাব কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন অনিয়ম করে গেছেন। স্থানীয়দের দাবি, সুষ্ঠু তদন্ত হলে জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের সত্যতা স্পষ্ট হবে এবং অনেক অজানা তথ্য সামনে আসবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। এ নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন টিম ধারা,নিরপেক্ষ অনুসন্ধান চলছে,পরবর্তী প্রতিবেদনে,আরও বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা যেতে পারে। appeared first on দৈনিক ময়মনসিংহের খবর.