প্রাক্তন মাদ্রাসাশিক্ষার্থী আবদুল্লাহ সামির বলেন, ‘হেফজখানায় যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটত, আমরা যদি তা নিয়ে বাসায় বিচার দিতে চাইতাম, তখন আমাদের শিক্ষকেরা ভয় দেখাতেন।’