ময়নুল হোসেনের মৃত্যুর দুই সপ্তাহ পর স্থানীয় একটি মসজিদের বৈঠকে এক যুবক ‘অপরাধবোধ’ থেকে হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি স্বীকার করেন।