আকাশ রহমান, বদরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি ঃ রংপুরের বদরগঞ্জে পুর্ব শত্রুতার জের ধরে এক ব্যক্তির বাগানের এক ডজন আমগাছকর্তন করেছে প্রতিপক্ষরা।
বৃহস্পতিবার সকালে আমগাছ কর্তনেরঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার কালুপাড়া ইউনিয়নের বৈরামপুর মাষ্টারপাড়া গ্রামে।
এব্যাপারে থানায় খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে দোষীদের বিরুদ্ধেআইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ^াস দেয়।অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, বৈরামপুর মাষ্টারপাড়া গ্রামের গ্রামের কাঠ ব্যবসায়ীমো. আশকর আলী প্রায় ৩০বছর পুর্বে একই গ্রামের প্রতিপক্ষ আব্দুল হাকিমেরসাথে আলোচনার মাধ্যমে তার চব্বিশ শতাংশ জমির পরিবর্তে তিনি আব্দুলহাকিমের কাছ থেকে একুশ শতাংশ জমি রেওয়াজ মুলে (বদল) নিয়ে সেখানেএকটি আম বাগান করেন। গত বুধবার তিনি আম বাগানে রাসায়নিক সার ওকীটনাশক স্প্রে করতে গেলে প্রতিপক্ষরা তাকে বাগানে ঢুকতে বাধা দেয়। এনিয়েতিনি গ্রামবাসীকে বিষয়টি জানালে প্রতিপক্ষ আব্দুল হাকিমের ছেলে মো.আশরাফুল, মো. আসাদুল, মো. আরিফুল ও মো. আজাদুল ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। তারই জেরধরে বৃহস্পতিবার সকালে তারা দা, কুড়াল, লাঠিসোডা নিয়ে আশকর আলীরআমবাগানে গিয়ে এক ডজন গাছ অবাধে কেটে ফেলে। এসময় বাগানের মালিকঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে নীরবে দাঁড়িয়ে গাছ কর্তন লীলা দেখলেও প্রতিপক্ষের ভয়েপ্রতিবাদ করার সাহস পায়নি। পরে তিনি বদরগঞ্জ থানায় খবর দিয়ে পুলিশেরসহযোগীতা চায়। এবিষয়ে ভুক্তভোগী আশকর আলী বলেন, আমি পাশর্^বর্তীলোহানীপাড়া ইউনিয়নের কাঁচাবাড়ী এলাকায় আব্দুল হাকিমকে জমি দিয়ে তারপরিবর্তে আমার বাড়ীর পাশের্^ একটি জমি রেওয়াজ মুলে নিয়েছি। বর্তমানেতারা আমার দেওয়া জমি ভোগদখলসহ চাষাবাদ করে আসছে। কিন্তু তারা আমাকে যেজমি বদল দিয়েছে এখন তারা সেই জমিও জোরপুর্বক দখল করার পায়তারা করছে।এনিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে তাদের সাথে আমার পারিবারিক বিরোধ চলে আসছে।
এরই জের ধরে তারা আমার বাগানের আমগাছ কর্তন করেছে। এদিকে অভিযুক্তআশরাফুল ইসলামের সাথে অন্যায়ভাবে আমগাছ কর্তনের ব্যপারে কথা বলতে চাইলেতিনি এই প্রতিবেদকের সাথে কথা বলতে রাজী হয়নি।ঘটনাস্থল পরিদর্শনকারী বদরগঞ্জ থানার এসআই ইসাহাক আলী আমগাছ কর্তনেরসত্যতা স্বীকার করে বলেন, ভুক্তভোগী আশকর আলীকে থানায় লিখিত অভিযোগদেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও তারা যদি চায় তাহলে স্থানীয়ভাবে বিষয়টিআপোষ মিমাংসা করে নিতে পারে।
এব্যাপারে থানায় খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে দোষীদের বিরুদ্ধেআইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ^াস দেয়।অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, বৈরামপুর মাষ্টারপাড়া গ্রামের গ্রামের কাঠ ব্যবসায়ীমো. আশকর আলী প্রায় ৩০বছর পুর্বে একই গ্রামের প্রতিপক্ষ আব্দুল হাকিমেরসাথে আলোচনার মাধ্যমে তার চব্বিশ শতাংশ জমির পরিবর্তে তিনি আব্দুলহাকিমের কাছ থেকে একুশ শতাংশ জমি রেওয়াজ মুলে (বদল) নিয়ে সেখানেএকটি আম বাগান করেন। গত বুধবার তিনি আম বাগানে রাসায়নিক সার ওকীটনাশক স্প্রে করতে গেলে প্রতিপক্ষরা তাকে বাগানে ঢুকতে বাধা দেয়। এনিয়েতিনি গ্রামবাসীকে বিষয়টি জানালে প্রতিপক্ষ আব্দুল হাকিমের ছেলে মো.আশরাফুল, মো. আসাদুল, মো. আরিফুল ও মো. আজাদুল ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। তারই জেরধরে বৃহস্পতিবার সকালে তারা দা, কুড়াল, লাঠিসোডা নিয়ে আশকর আলীরআমবাগানে গিয়ে এক ডজন গাছ অবাধে কেটে ফেলে। এসময় বাগানের মালিকঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে নীরবে দাঁড়িয়ে গাছ কর্তন লীলা দেখলেও প্রতিপক্ষের ভয়েপ্রতিবাদ করার সাহস পায়নি। পরে তিনি বদরগঞ্জ থানায় খবর দিয়ে পুলিশেরসহযোগীতা চায়। এবিষয়ে ভুক্তভোগী আশকর আলী বলেন, আমি পাশর্^বর্তীলোহানীপাড়া ইউনিয়নের কাঁচাবাড়ী এলাকায় আব্দুল হাকিমকে জমি দিয়ে তারপরিবর্তে আমার বাড়ীর পাশের্^ একটি জমি রেওয়াজ মুলে নিয়েছি। বর্তমানেতারা আমার দেওয়া জমি ভোগদখলসহ চাষাবাদ করে আসছে। কিন্তু তারা আমাকে যেজমি বদল দিয়েছে এখন তারা সেই জমিও জোরপুর্বক দখল করার পায়তারা করছে।এনিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে তাদের সাথে আমার পারিবারিক বিরোধ চলে আসছে।
এরই জের ধরে তারা আমার বাগানের আমগাছ কর্তন করেছে। এদিকে অভিযুক্তআশরাফুল ইসলামের সাথে অন্যায়ভাবে আমগাছ কর্তনের ব্যপারে কথা বলতে চাইলেতিনি এই প্রতিবেদকের সাথে কথা বলতে রাজী হয়নি।ঘটনাস্থল পরিদর্শনকারী বদরগঞ্জ থানার এসআই ইসাহাক আলী আমগাছ কর্তনেরসত্যতা স্বীকার করে বলেন, ভুক্তভোগী আশকর আলীকে থানায় লিখিত অভিযোগদেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও তারা যদি চায় তাহলে স্থানীয়ভাবে বিষয়টিআপোষ মিমাংসা করে নিতে পারে।