মুক্তাগাছায় সন্ত্রাসী যুবলীগের মাহবুবুল হক মনি বাহিনীর পর আরেক বাহিনীর আতংক দেখা দিয়েছে। তারা মনি বাহিনীর একাংশ বলে জানা গেছে। সরকার পতনের পর এই বাহিনীর তৎপরতা প্রকাশ পায়। তারা অধিকাংশ সদস্যরা চাঞ্চল্যকর আসাদ হত্যাসহ একাধিক ঘটনার সাথে জড়িত। মনি’র মতই তারা আরেক গডফাদারের নেতৃত্ব অনুসরণ করছে।
ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলা আওয়ামীলীগের যুবলীগ নেতা মেয়র জামাতা মুক্তাগাছায় সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল। মনির পতন হলেও এখন মুজাহিদ বাহিনীর দাপটে এলাকার সাধারন মানুষ অতিষ্ঠ। তার দলের সদস্যরা হলেন জামাত, বিএনপি ও যুবলীগের কতিপয় অপরাধ প্রিয় ব্যক্তি। দলের সদস্য সংখা ছিলো ২০/২৫ জন। এদের অপরাধের বিস্তার অনেক বড় হলেও মনিকে আসামী দিলে মামলা নিতোনা পুলিশ! আবার কোন কোন মামলায় আসামী হলেও চার্জশীট থেকে বাদ দেয়া হতো।
ডাক্তার পেটানা, সড়কে চাদাঁবাজী, বাড়ি দখল, সন্ত্রাসী কর্মকান্ড, খুন খারাবীতেও নেতৃত¦ দিতো মাহবুবুল আলম মনি। যুবলীগ থেকে তিনি দু,দফা বহ্নিস্কার হয়েছেন। তার অপরাধ কর্মের ব্যবস্তা নিতে গিয়ে গত ৫ বছরে, ৭ পুলিশ পরিদর্শকের বদলী হয়েছে। নেতাদের মতে মুক্তাগাছা যেন আলাদা স্বাধীন উপজেলা, রূপান্তরিত করেছে জামাত পুষ্ঠ সন্ত্রাসীরে গড ফাদার মনি। মনি পতনের পর এর নেতৃত্বে এসেছেন তার গ্রুপের জামাত পুষ্ঠ একাংশ। এলাকাবাশীর মতে তারা কতিথ মুজাহিদ বাহিনীর লোক বলে দাবী করে।
সম্প্রতি তারা বিভিন্ন দোকানপাট ভাংচুর, দোকান দখল, আসাদ খুনের স্বাক্ষী ও বাদীকে হুমকী দিচ্ছে। এ ব্যপারে জিডি ও বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীরা। এই বাহিনী টেম্পু ট্যান্ড, অটো , সি এন জি ষ্ট্যান্ড দখল করে বসেছে।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, ২০২৩ সনে আকরাম হোসেন জনি মামলা করেন মুজাহিদের বিরুদ্ধে। দ্রুত বিচার আদালতের মামলাটি নিয়েই বিরোধ জনির সাথে। এখন তাদের সন্ত্রাসী বাহিনী জনির দোকান দখল করতে হুমকী দিচ্ছে। মুজাহিদের নাম ব্যবহার করে একটি বাহিনী বিভিন্ন স্থানে মোটর সাইকেল মহড়া দিয়ে অর্থ কামানোর ধন্দায় হুমকী ধমকি দিচ্ছে । এরা বিভিন্ন মামলার আসামী। ছাত্রলীগের শুভ অদৃশ্য গডফাদার হিসেবে কাজ করে।
গত ৬ জুলাই/২০২১ মুক্তাগাছার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডাক্তার সালেকিন মামুনকে বেধরক পিটায় মাহবুবুল আলম মনি ও তার দলবল। মামলা হওয়ার পর ডাক্তারকে তাৎক্ষনিক প্রত্যাহার করা হয়। এই মামলা রেকর্ডকারী পুলিশ পরিদর্শক দুলাল আকন্দকেও প্রত্যাহার করে নেয়া হয়। সিসিটিভির ফুটেজে এর বাস্তবতা থাকলেও, পুলিশ এ মামলা থেকে মাহবুবুল আলম মনিকে অব্যহতি দিয়ে চার্জশীট দেয়। যার মামলা নং ৪ তাং ৬/৭/২০২১।
মুক্তাগাছার যুবলীগ নেতা আসাদকে সন্ত্রাসী মাহবুবুল আলম মনি বাহিনী খুন করার আগেও করা হয়েছে অমানুষিক নির্যাতন। তার কাছ থেকে ছিনিয়ে নেয়া হয়েছে ২ লাখ ৮৫ হাজার টাকা।যার মামলা নং ৯ তাং ৭/৭/২০২৩। ধারা-১৪, ৩৪১,৩২৩,৩২৪,৩২৫,৩২৬,৩০৭,৩৭৯,১১৪, ৫০৬ । মামলায় অভিযুক্ত ৮ আসামীর মধ্যে কোন আসামীকে পুলিশ গ্রেফতার করেনি।
মুক্তাগাছার আসাদ খুরে ঘটনায় ৩০ জন আসামী করা হয়। এ সকল আসামীদের মধ্যে জামাত ও বিএনপি’র লোক রয়েছে। এরা এখন মামলাটি প্রত্যাহার করাতে মামলার বাদী ও স্বাক্ষীদের খুন করার হুমকী দিচ্ছে। যার মামলা নং ৩০(৮)২০২৩। মামলার প্রধান অভিযুক্ত মনি বাচাঁতে থানা পুলিশ আলামত নষ্ট করে। খুনে ব্যবহরিত অস্রগুলো উদ্ধারের স্থান ও কার হেফজত এবং কার দখলিয় ঘর থেকে উদ্ধার করে তার বর্ননা ভিন্ন আকারে লিপিবদ্ধ করে। এছাড়াও ধৃত আসামীদের দিয়ে শিখানো জবানবন্দি দেয়ায় এবারও মনিকে বাদ দেয়ার চিন্তা ভাবনা করে পুলিশ। এমন অভিযোগ স্থানীয়দের। মামলাটি বর্তমানে জেলা গোয়েন্দা সংস্থা তদন্তে নেমেছে। আর তখন থেকেই স্বাক্ষী ও বাদীকে মামলা প্রত্যাহার করার জন্য হুমকী দিচ্ছে খুনি চক্র।
এবার মুক্তাগাছার নিপিড়িত নির্যাতিত মানুষগুলো কতটাই ন্যায় বিচার পাবে? এই সন্ত্রাসী চক্রের রোষানলে পড়ে গত ৫ বছরে ৭ জন পুলিশ পরিদর্শকের বদলী হয়েছিল। তাদের মধ্যে চৌকশ পুলিশ অফিসার আলীম মাহমুদ, বিপ্লব কুমার, আলী আহম্মেদ, দুলাল আকন্দ, মাহমুদুল হাসান উল্লেখ যোগ্য।
সম্প্রতি তারা বিভিন্ন দোকানপাট ভাংচুর, দোকান দখল, আসাদ খুনের স্বাক্ষী ও বাদীকে হুমকী দিচ্ছে। এ ব্যপারে জিডি ও বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীরা। এই বাহিনী টেম্পু ট্যান্ড, অটো , সি এন জি ষ্ট্যান্ড দখল করে বসেছে।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, ২০২৩ সনে আকরাম হোসেন জনি মামলা করেন মুজাহিদের বিরুদ্ধে। দ্রুত বিচার আদালতের মামলাটি নিয়েই বিরোধ জনির সাথে। এখন তাদের সন্ত্রাসী বাহিনী জনির দোকান দখল করতে হুমকী দিচ্ছে। মুজাহিদের নাম ব্যবহার করে একটি বাহিনী বিভিন্ন স্থানে মোটর সাইকেল মহড়া দিয়ে অর্থ কামানোর ধন্দায় হুমকী ধমকি দিচ্ছে । এরা বিভিন্ন মামলার আসামী। ছাত্রলীগের শুভ অদৃশ্য গডফাদার হিসেবে কাজ করে।
গত ৬ জুলাই/২০২১ মুক্তাগাছার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডাক্তার সালেকিন মামুনকে বেধরক পিটায় মাহবুবুল আলম মনি ও তার দলবল। মামলা হওয়ার পর ডাক্তারকে তাৎক্ষনিক প্রত্যাহার করা হয়। এই মামলা রেকর্ডকারী পুলিশ পরিদর্শক দুলাল আকন্দকেও প্রত্যাহার করে নেয়া হয়। সিসিটিভির ফুটেজে এর বাস্তবতা থাকলেও, পুলিশ এ মামলা থেকে মাহবুবুল আলম মনিকে অব্যহতি দিয়ে চার্জশীট দেয়। যার মামলা নং ৪ তাং ৬/৭/২০২১।
মুক্তাগাছার যুবলীগ নেতা আসাদকে সন্ত্রাসী মাহবুবুল আলম মনি বাহিনী খুন করার আগেও করা হয়েছে অমানুষিক নির্যাতন। তার কাছ থেকে ছিনিয়ে নেয়া হয়েছে ২ লাখ ৮৫ হাজার টাকা।যার মামলা নং ৯ তাং ৭/৭/২০২৩। ধারা-১৪, ৩৪১,৩২৩,৩২৪,৩২৫,৩২৬,৩০৭,৩৭৯,১১৪, ৫০৬ । মামলায় অভিযুক্ত ৮ আসামীর মধ্যে কোন আসামীকে পুলিশ গ্রেফতার করেনি।
মুক্তাগাছার আসাদ খুরে ঘটনায় ৩০ জন আসামী করা হয়। এ সকল আসামীদের মধ্যে জামাত ও বিএনপি’র লোক রয়েছে। এরা এখন মামলাটি প্রত্যাহার করাতে মামলার বাদী ও স্বাক্ষীদের খুন করার হুমকী দিচ্ছে। যার মামলা নং ৩০(৮)২০২৩। মামলার প্রধান অভিযুক্ত মনি বাচাঁতে থানা পুলিশ আলামত নষ্ট করে। খুনে ব্যবহরিত অস্রগুলো উদ্ধারের স্থান ও কার হেফজত এবং কার দখলিয় ঘর থেকে উদ্ধার করে তার বর্ননা ভিন্ন আকারে লিপিবদ্ধ করে। এছাড়াও ধৃত আসামীদের দিয়ে শিখানো জবানবন্দি দেয়ায় এবারও মনিকে বাদ দেয়ার চিন্তা ভাবনা করে পুলিশ। এমন অভিযোগ স্থানীয়দের। মামলাটি বর্তমানে জেলা গোয়েন্দা সংস্থা তদন্তে নেমেছে। আর তখন থেকেই স্বাক্ষী ও বাদীকে মামলা প্রত্যাহার করার জন্য হুমকী দিচ্ছে খুনি চক্র।
এবার মুক্তাগাছার নিপিড়িত নির্যাতিত মানুষগুলো কতটাই ন্যায় বিচার পাবে? এই সন্ত্রাসী চক্রের রোষানলে পড়ে গত ৫ বছরে ৭ জন পুলিশ পরিদর্শকের বদলী হয়েছিল। তাদের মধ্যে চৌকশ পুলিশ অফিসার আলীম মাহমুদ, বিপ্লব কুমার, আলী আহম্মেদ, দুলাল আকন্দ, মাহমুদুল হাসান উল্লেখ যোগ্য।
The post মুক্তাগাছায় মনি বাহিনীর পর আরেক বাহিনীর আতংক appeared first on দৈনিক ময়মনসিংহের খবর.