ডেস্ক রিপোর্ট : এবারে দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলায় ২২ হাজার ৭৯৬ হেক্টর জমির বিপরীতে ১ হাজার ১শ’ ৪০ হেক্টর জমিতে ইরিবোরো চাষাবাদের জন্য বীজতলার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়ে। এর মধ্যে ১ হাজার ২৫ হেক্টর জমিতে ইরিবোরো বীজতলা চাষাবাদের প্রস্তুতি শেষ পর্যায়ে। আগামী ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি জমিতে চারা রোপন করা হবে।
পার্বতীপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কর্মকর্তা রাজি হোসাইন জানান, চলতি মৌসুমে পার্বতীপুর পৌর এলাকাসহ উপজেলার ১০ ইউনিয়ন এলাকায় ২২ হাজার ৭৯৬ হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য ১ হাজার ১৪০ হেক্টর জমিতে বীজতলা তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। হাইব্রিড ৭৫ হেক্টর ও উফশি ৯৫০ হেক্টর জমিতে বীজতলা তৈরী করা হয়েছে।
পার্বতীপুর পৌরসভার উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তা আবু সুফিয়ান ও কৃষক মোজাম্মেল জানান, তিনি তার এই ৪৫ শতক বীজতলা থেকে প্রায় ২৪ একর জমিতে রোপন করতে পারবেন। যদি আবহাওয়া অনুকুল পরিবেশ থাকে। আগামী ২০২৫ সালে জানুয়ারি মাসে শৈত প্রবাহ হবে বলে আগাম সতর্ক বার্তায় কৃষকদের করণীয় সম্পর্কে উপজেলা কৃষি অফিস উপজেলার সকল কৃষকদের অবগত করেছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রাজিব হোসাইন বলেন, চলতি ইরি-বোরো চাষ মৌসুমে উপজেলার প্রতিটি এলাকায় বীজতলা তৈরি এবং বোরো আবাদের জমি তৈরি কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। আবার অনেকেই ইতোমধ্যে ইরিবোরো আগাম চারা জমিতে রোপন করেছেন। বীজতলার বীজের চারাগাছ যাতে সুস্থ ও সবলসহ ভালো হয় সেজন্য কৃষি বিভাগ থেকে কৃষকদের সার্বিক পরামর্শসহ সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে। প্রত্যেক এলাকার উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তারা প্রত্যক্ষভাবে এ বিষয়ে কাজ করছেন।
পার্বতীপুর পৌরসভার উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তা আবু সুফিয়ান ও কৃষক মোজাম্মেল জানান, তিনি তার এই ৪৫ শতক বীজতলা থেকে প্রায় ২৪ একর জমিতে রোপন করতে পারবেন। যদি আবহাওয়া অনুকুল পরিবেশ থাকে। আগামী ২০২৫ সালে জানুয়ারি মাসে শৈত প্রবাহ হবে বলে আগাম সতর্ক বার্তায় কৃষকদের করণীয় সম্পর্কে উপজেলা কৃষি অফিস উপজেলার সকল কৃষকদের অবগত করেছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রাজিব হোসাইন বলেন, চলতি ইরি-বোরো চাষ মৌসুমে উপজেলার প্রতিটি এলাকায় বীজতলা তৈরি এবং বোরো আবাদের জমি তৈরি কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। আবার অনেকেই ইতোমধ্যে ইরিবোরো আগাম চারা জমিতে রোপন করেছেন। বীজতলার বীজের চারাগাছ যাতে সুস্থ ও সবলসহ ভালো হয় সেজন্য কৃষি বিভাগ থেকে কৃষকদের সার্বিক পরামর্শসহ সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে। প্রত্যেক এলাকার উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তারা প্রত্যক্ষভাবে এ বিষয়ে কাজ করছেন।