এইতো বছর খানেক আগের কথা। আকাশের জন্মদিনে তাকে মেসেঞ্জারে শুভেচ্ছা জানিয়েছিল একটি মেয়ে। তারপর পরদিন দেখা হল আকাশের সঙ্গে সেই মেয়েটির। মেয়েটির নাম ছিল অনিতা।
ধীরে ধীরে আকাশ ও অনিতার বন্ধুত্ব বাড়তে থাকলো। বন্ধুত্ব থেকে ভালোলাগা আর ভাললাগা থেকে ভালোবাসা পরিহিত হল। অনিতা আকাশকে এতটাই ভালোবাসতো যে তার সব সময় সব কথাই শুনতো।
আর আকাশও অনিতাকে পাগলের মতো ভালোবাসতো। কিন্তু একটা প্রবাদ রয়েছে ভালোবাসার মাঝখানে কেউ শত্রু হয়ে দাঁড়ায় পথের কাঁটা হয়ে। তেমনটি তাদের ক্ষেত্রেও ঘটে গেল। অনিতাকে অনেক কিছুই ভুল ভাল বোঝাল অন্য কেউ। ধীরে ধীরে অনিতা আকাশের কাছ থেকে সরে যেতে লাগলো।
ভালোবাসার ২৬ দিনের মাথায় অনিতা আকাশকে অনেক অপমান করলো, অনেক বেশি কষ্ট দিল। তার সাথে সব সম্পর্ক শেষ করল। কিন্তু আকাশ তখনও আকাশ অনিতাকে পাগলের মতো ভালোবাসতো।
আকাশের ভালোবাসা এতটাই খাঁটি ছিল যে সে মরনের আগ পর্যন্ত অনিতাকে ভুলতে পারবেনা। অনিতার ভালোবাসা না পেয়ে আকাশ ধীরে ধীরে কেমন যেন হয়ে গেল, ধীরে ধীরে আকাশে শারীরিক অবস্থা ও খারাপ হয়ে গেল। একদিন হঠাৎ অনিতা সকালে জানতে পারলো আকাশ আর পৃথিবীতে নেই।
সেই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে বিশেষ করে অনিতার ভালোবাসা না পেয়ে দুঃখে কষ্টে সে পৃথিবী থেকে চলে গেল।
আকাশ জীবন দিয়ে প্রমাণ করে দিল যে সে অনিতাকে কতটা ভালোবাসতো।
আকাশ জীবন দিয়ে প্রমাণ করে দিল যে সে অনিতাকে কতটা ভালোবাসতো।
কারণ ভালোবাসা অমর” ভালোবাসার মানুষটাকেই ভালো রাখার নামই হচ্ছে ভালোবাসা”
(সমাপ্ত) [উৎসর্গ বন্ধু আকাশকে]
(সমাপ্ত) [উৎসর্গ বন্ধু আকাশকে]
লেখক : আপেল বসুনীয়া।
তাং- ০১.০১.২০২৫ ইং।