3:38 am, Monday, 25 November 2024

রাজশাহীকে হারালো ঢাকা বিভাগ, ৩০৪ রানে অলআউট বরিশাল

জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) ষষ্ঠ রাউন্ডের ম্যাচে দ্বিতীয় দিনেই রাজশাহী বিভাগকে ইনিংস ও ১১ রানে হারিয়েছে ঢাকা বিভাগ। এই জয়ে ৬ ম্যাচে ২ জয়, ৪ ড্র’তে ২৫ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয়স্থানে উঠলো ঢাকা। সমানসংখ্যক ম্যাচে একটি করে জয় ও হার এবং চারটি ড্রতে ১০ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের সপ্তমস্থানে আছে রাজশাহী।
বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে টস হেরে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে সুমনের খানের বোলিং তোপে প্রথম দিনই ৪২ রানে অলআউট হয় রাজশাহী। জবাবে ১৮১ রানে অলআউট হয় ঢাকা। প্রথম ইনিংস থেকে ১৩৯ রানের বড় লিড পায় ঢাকা। ১৩৯ রানে পিছিয়ে থেকে প্রথম দিন শেষে ১ উইকেটে ১৮ রান করেছিলো রাজশাহী।

দ্বিতীয় দিন ঢাকার দুই পেসার এনামুল হক ও রিপন মন্ডলের তোপে ১২৮ রানে গুটিয়ে যায় রাজশাহী। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেন তানজিদ হাসান। মিডল অর্ডারে এসএম মেহেরাবের অপরাজিত ২৬ রানেও ইনিংস হার এড়াতে পারেনি রাজশাহী।

১২ ওভারে ৫৪ রানে ৫ উইকেট নেন এনামুল। চলতি লিগে এই নিয়ে দ্বিতীয়বার ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছেন তিনি। এবারের আসরে ৩২ উইকেট নিয়ে শীর্ষে আছেন এনামুল। এছাড়াও রিপন ৩ উইকেট নেন। প্রথম ইনিংসে হ্যাটট্রিক করেছিলেন সুমন। ১৮ রানে ৭ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হন তিনি।

রাজার বোলিং তোপে ৩০৪ রানে অলআউট বরিশাল

ষষ্ঠ রাউন্ডে সিলেট বিভাগের পেসার রেজাউর রহমান রাজার বোলিং তোপে প্রথম ইনিংসে ৩০৪ রানে অলআউট হয়েছে বরিশাল বিভাগ। ৬৯ রানে ৫ উইকেট নেন রাজা। জবাবে তিন ব্যাটারের হাফ-সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় দিন শেষে ৬ উইকেটে ২১৭ রান করেছে সিলেট। ৪ উইকেট হাতে নিয়ে ৮৭ রানে পিছিয়ে সিলেট।

সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম দিন শেষে ৭ উইকেটে ২৫৮ রান করেছিলো বরিশাল বিভাগ। ওপেনার আব্দুল মাজিদ সর্বোচ্চ ৭৮ রান করেছেন।
দ্বিতীয় দিন বাকী ৩ উইকেটে ৪৬ রান যোগ করে ৩০৪ রানে গুটিয়ে যায় বরিশাল। লোয়ার অর্ডারে মইনুল ইসলাম ২৭ ও অধিনায়ক তানভীর ইসলাম ২৯ রান করেন।

সিলেটের হয়ে বল হাতে সেরা পারফরমার ছিলেন রাজা। ৬৯ রানে ৫ উইকেট নেন তিনি। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে তৃতীয়বার ইনিংসে ৫ বা ততোধিক উইকেট নিলেন রাজা। নিজেদের প্রথম ইনিংস শুরু করে ৭৮ রানে দুই ওপেনারকে হারায় সিলেট। দুই ওপেনার পিনাক ঘোষ ২০ ও তৌফিক খান ২৯ রান করেন।

এরপর মিডল অর্ডারে তিন ব্যাটার হাফ-সেঞ্চুরিতে ভালো অবস্থায় দিন শেষ করার পথে ছিলো সিলেট। কিন্তু শেষ বিকেলে ৬১তম ওভারে চতুর্থ ও পঞ্চম বলে সোহাগ গাজীর জোড়া আঘাতে মাত্র ১ রানের ব্যবধানে ৩ উইকেট হারিয়ে হতাশ নিয়ে মাঠ ছাড়ে সিলেট।

মুবিন আহমেদ দিশান ৫৩, অধিনায়ক অমিত হাসান ৫৬ ও নাসুম আহমেদ ৫৩ রান করেন। গাজী ২৩ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন।

নাঈমের সেঞ্চুরিতে রংপুরের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ ঢাকা মেট্রোর

ওপেনার ও অধিনায়ক মোহাম্মদ নাঈমের ১৮০ রানের উপর ভর করে জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) রংপুর বিভাগের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে সব উইকেট হারিয়ে ৪৭৫ রান করেছে ঢাকা মেট্রো। জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ২ উইকেটে ৩২ রান করেছে রংপুর।

কক্সবাজার একাডেমি মাঠে প্রথম দিন শেষে ৮২ ওভারে ২ উইকেটে ২৭৬ রান করেছিলো মেট্রো। ১৫৩ রানে অপরাজিত ছিলেন নাইম।

দ্বিতীয় দিন নিজের ইনিংস বড় করতে পারেননি নাঈম। মাত্র ২৭ রান যোগ করেন। ২৮৫ বল খেলে ২০টি চার ও ১টি ছক্কায় ১৮০ রানে আউট হন নাইম। নাইম ছাড়াও ঢাকার তাহজিবুল ইসলাম ৭৩ ও মার্শাল আইয়ুব ৬১ রানে আউট হন। আরিফুল হক ৫৫ রানে ৩ উইকেট নেন।

ব্যাটিংয়ে নেমে পেসার মেহেদি হাসানের তোপের মুখে পড়ে রংপুর। ইনিংসের প্রথম ও পঞ্চম বলে রংপুরের দুই ওপেনার খালিদ হাসান ও চৌধুরি এমডি রিজওয়ানকে শূন্যতে বিদায় দেন মেহেদি।

রানে ২ উইকেট পতনের পর ৩০ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে দিন শেষ করেন রংপুরের দুই ব্যাটার অধিনায়ক আব্দুল্লাহ আল মামুন ও নাইম ইসলাম। মামুন ৬ ও নাইম ১৬ রানে অপরাজিত আছেন। ৬ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন মেহেদি।

ইমনের সেঞ্চুরির পরও এগিয়ে খুলনা

প্রথম ইনিংসে খুলনা বিভাগের ২০৪ রানের জবাবে ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমনের সেঞ্চুরিতে ২২০ রান করেছে চট্টগ্রাম বিভাগ। ফলে প্রথম ইনিংসে ১৬ রানের লিড পেয়েছিল চট্টগ্রাম। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসে দ্বিতীয় দিন শেষে ১ উইকেেট ৫৬ রান করে এগিয়ে গিয়েছে খুলনা বিভাগ। ৯ উইকেট হাতে নিয়ে ৪০ রানে এগিয়ে রয়েছে খুলনা।

সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম দিন ২০৪ রানে অলআউট হয় খুলনা বিভাগ। জবাবে দিন শেষে বিনা উইকেটে ৩১ রান করেছিলো চট্টগ্রাম। ১০ উইকেট হাতে নিয়ে ১৭৩ রানে পিছিয়ে ছিলো তারা। সাদিকুর রহমান ১১ ও ইমন ২০ রানে অপরাজিত ছিলেন।

দ্বিতীয় দিন ইমনের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে খুলনার রান টপকে যায় চট্টগ্রাম। ১৯টি চার ও ১টি ছক্কায় ১৩৯ বলে ১০৭ রান করেন ইমন।

মিডল অর্ডারে উইকেটরক্ষক ইরফান শুক্কুর ৪০ এবং শেষ দিকে এনামুল হক আশিকের ১২ রানের সুবাদে লিড পায় চট্টগ্রাম। বল হাতে খুলনার মাহেদি হাসান ৬৫ রানে ৫টি ও মাসুম খান ৩২ রানে ৪ উইকেট নেন।

প্রথম ইনিংসে ১৬ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে দিন শেষে ১৭ ওভার ব্যাট করেছে খুলনা। ওপেনার অমিত মজুমদার ১৮ রানে আউট হন। আরেক ওপেনার এনামুল হক ৩৮ বলে ৭টি চারে ৩৭ এবং নাইটওয়াচম্যান আরিদুল ইসলাম শূন্যতে অপরাজিত আছেন।

 

The post রাজশাহীকে হারালো ঢাকা বিভাগ, ৩০৪ রানে অলআউট বরিশাল appeared first on Bangladesher Khela.

Tag :

রাজশাহীকে হারালো ঢাকা বিভাগ, ৩০৪ রানে অলআউট বরিশাল

Update Time : 10:07:54 pm, Sunday, 24 November 2024

জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) ষষ্ঠ রাউন্ডের ম্যাচে দ্বিতীয় দিনেই রাজশাহী বিভাগকে ইনিংস ও ১১ রানে হারিয়েছে ঢাকা বিভাগ। এই জয়ে ৬ ম্যাচে ২ জয়, ৪ ড্র’তে ২৫ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয়স্থানে উঠলো ঢাকা। সমানসংখ্যক ম্যাচে একটি করে জয় ও হার এবং চারটি ড্রতে ১০ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের সপ্তমস্থানে আছে রাজশাহী।
বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে টস হেরে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে সুমনের খানের বোলিং তোপে প্রথম দিনই ৪২ রানে অলআউট হয় রাজশাহী। জবাবে ১৮১ রানে অলআউট হয় ঢাকা। প্রথম ইনিংস থেকে ১৩৯ রানের বড় লিড পায় ঢাকা। ১৩৯ রানে পিছিয়ে থেকে প্রথম দিন শেষে ১ উইকেটে ১৮ রান করেছিলো রাজশাহী।

দ্বিতীয় দিন ঢাকার দুই পেসার এনামুল হক ও রিপন মন্ডলের তোপে ১২৮ রানে গুটিয়ে যায় রাজশাহী। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেন তানজিদ হাসান। মিডল অর্ডারে এসএম মেহেরাবের অপরাজিত ২৬ রানেও ইনিংস হার এড়াতে পারেনি রাজশাহী।

১২ ওভারে ৫৪ রানে ৫ উইকেট নেন এনামুল। চলতি লিগে এই নিয়ে দ্বিতীয়বার ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়েছেন তিনি। এবারের আসরে ৩২ উইকেট নিয়ে শীর্ষে আছেন এনামুল। এছাড়াও রিপন ৩ উইকেট নেন। প্রথম ইনিংসে হ্যাটট্রিক করেছিলেন সুমন। ১৮ রানে ৭ উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা হন তিনি।

রাজার বোলিং তোপে ৩০৪ রানে অলআউট বরিশাল

ষষ্ঠ রাউন্ডে সিলেট বিভাগের পেসার রেজাউর রহমান রাজার বোলিং তোপে প্রথম ইনিংসে ৩০৪ রানে অলআউট হয়েছে বরিশাল বিভাগ। ৬৯ রানে ৫ উইকেট নেন রাজা। জবাবে তিন ব্যাটারের হাফ-সেঞ্চুরিতে দ্বিতীয় দিন শেষে ৬ উইকেটে ২১৭ রান করেছে সিলেট। ৪ উইকেট হাতে নিয়ে ৮৭ রানে পিছিয়ে সিলেট।

সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম দিন শেষে ৭ উইকেটে ২৫৮ রান করেছিলো বরিশাল বিভাগ। ওপেনার আব্দুল মাজিদ সর্বোচ্চ ৭৮ রান করেছেন।
দ্বিতীয় দিন বাকী ৩ উইকেটে ৪৬ রান যোগ করে ৩০৪ রানে গুটিয়ে যায় বরিশাল। লোয়ার অর্ডারে মইনুল ইসলাম ২৭ ও অধিনায়ক তানভীর ইসলাম ২৯ রান করেন।

সিলেটের হয়ে বল হাতে সেরা পারফরমার ছিলেন রাজা। ৬৯ রানে ৫ উইকেট নেন তিনি। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে তৃতীয়বার ইনিংসে ৫ বা ততোধিক উইকেট নিলেন রাজা। নিজেদের প্রথম ইনিংস শুরু করে ৭৮ রানে দুই ওপেনারকে হারায় সিলেট। দুই ওপেনার পিনাক ঘোষ ২০ ও তৌফিক খান ২৯ রান করেন।

এরপর মিডল অর্ডারে তিন ব্যাটার হাফ-সেঞ্চুরিতে ভালো অবস্থায় দিন শেষ করার পথে ছিলো সিলেট। কিন্তু শেষ বিকেলে ৬১তম ওভারে চতুর্থ ও পঞ্চম বলে সোহাগ গাজীর জোড়া আঘাতে মাত্র ১ রানের ব্যবধানে ৩ উইকেট হারিয়ে হতাশ নিয়ে মাঠ ছাড়ে সিলেট।

মুবিন আহমেদ দিশান ৫৩, অধিনায়ক অমিত হাসান ৫৬ ও নাসুম আহমেদ ৫৩ রান করেন। গাজী ২৩ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন।

নাঈমের সেঞ্চুরিতে রংপুরের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ ঢাকা মেট্রোর

ওপেনার ও অধিনায়ক মোহাম্মদ নাঈমের ১৮০ রানের উপর ভর করে জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) রংপুর বিভাগের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে সব উইকেট হারিয়ে ৪৭৫ রান করেছে ঢাকা মেট্রো। জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ২ উইকেটে ৩২ রান করেছে রংপুর।

কক্সবাজার একাডেমি মাঠে প্রথম দিন শেষে ৮২ ওভারে ২ উইকেটে ২৭৬ রান করেছিলো মেট্রো। ১৫৩ রানে অপরাজিত ছিলেন নাইম।

দ্বিতীয় দিন নিজের ইনিংস বড় করতে পারেননি নাঈম। মাত্র ২৭ রান যোগ করেন। ২৮৫ বল খেলে ২০টি চার ও ১টি ছক্কায় ১৮০ রানে আউট হন নাইম। নাইম ছাড়াও ঢাকার তাহজিবুল ইসলাম ৭৩ ও মার্শাল আইয়ুব ৬১ রানে আউট হন। আরিফুল হক ৫৫ রানে ৩ উইকেট নেন।

ব্যাটিংয়ে নেমে পেসার মেহেদি হাসানের তোপের মুখে পড়ে রংপুর। ইনিংসের প্রথম ও পঞ্চম বলে রংপুরের দুই ওপেনার খালিদ হাসান ও চৌধুরি এমডি রিজওয়ানকে শূন্যতে বিদায় দেন মেহেদি।

রানে ২ উইকেট পতনের পর ৩০ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে দিন শেষ করেন রংপুরের দুই ব্যাটার অধিনায়ক আব্দুল্লাহ আল মামুন ও নাইম ইসলাম। মামুন ৬ ও নাইম ১৬ রানে অপরাজিত আছেন। ৬ রানে ২ উইকেট নিয়েছেন মেহেদি।

ইমনের সেঞ্চুরির পরও এগিয়ে খুলনা

প্রথম ইনিংসে খুলনা বিভাগের ২০৪ রানের জবাবে ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমনের সেঞ্চুরিতে ২২০ রান করেছে চট্টগ্রাম বিভাগ। ফলে প্রথম ইনিংসে ১৬ রানের লিড পেয়েছিল চট্টগ্রাম। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসে দ্বিতীয় দিন শেষে ১ উইকেেট ৫৬ রান করে এগিয়ে গিয়েছে খুলনা বিভাগ। ৯ উইকেট হাতে নিয়ে ৪০ রানে এগিয়ে রয়েছে খুলনা।

সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম দিন ২০৪ রানে অলআউট হয় খুলনা বিভাগ। জবাবে দিন শেষে বিনা উইকেটে ৩১ রান করেছিলো চট্টগ্রাম। ১০ উইকেট হাতে নিয়ে ১৭৩ রানে পিছিয়ে ছিলো তারা। সাদিকুর রহমান ১১ ও ইমন ২০ রানে অপরাজিত ছিলেন।

দ্বিতীয় দিন ইমনের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে খুলনার রান টপকে যায় চট্টগ্রাম। ১৯টি চার ও ১টি ছক্কায় ১৩৯ বলে ১০৭ রান করেন ইমন।

মিডল অর্ডারে উইকেটরক্ষক ইরফান শুক্কুর ৪০ এবং শেষ দিকে এনামুল হক আশিকের ১২ রানের সুবাদে লিড পায় চট্টগ্রাম। বল হাতে খুলনার মাহেদি হাসান ৬৫ রানে ৫টি ও মাসুম খান ৩২ রানে ৪ উইকেট নেন।

প্রথম ইনিংসে ১৬ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে দিন শেষে ১৭ ওভার ব্যাট করেছে খুলনা। ওপেনার অমিত মজুমদার ১৮ রানে আউট হন। আরেক ওপেনার এনামুল হক ৩৮ বলে ৭টি চারে ৩৭ এবং নাইটওয়াচম্যান আরিদুল ইসলাম শূন্যতে অপরাজিত আছেন।

 

The post রাজশাহীকে হারালো ঢাকা বিভাগ, ৩০৪ রানে অলআউট বরিশাল appeared first on Bangladesher Khela.